অবশেষে সার্টিফিকেশন সনদ পেল ‘অন্যদিন...’
Published: 27th, March 2025 GMT
প্রায় দুই বছর ধরে আটকে থাকার পর সার্টিফিকেশন সনদ পেল নির্মাতা কামার আহমাদ সাইমনের চলচ্চিত্র ‘অন্যদিন...’। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দীন গতকাল প্রথম আলোকে জানান, সিনেমাটি সার্টিফিকেশন সনদ পেয়েছে।
আরও পড়ুনএখনো ছবি আটকে আছে কেন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫২০২৩ সালের মে মাসে সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডে (বর্তমানে সার্টিফিকেশন বোর্ড)। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, নির্বাচনী পরিবেশ, রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন তোলায় ছবিটি নিয়ে আপত্তি তুলেছিল বিগত সরকার। এরপর থেকে ছবিটি আটকে ছিল।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেন্সর বোর্ডের ইতি ঘটিয়ে ২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড’ গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আটকে থাকা ছবি নিয়ে প্রথম আলোতে সংবাদ প্রকাশের পর সার্টিফিকেশন বোর্ড ছবিটিকে মুক্তির ছাড়পত্র দিল।
নির্মাতা কামার আহমাদ সাইমন বলেন, ‘রাজনীতি বাদে শিল্প মানে ভণ্ডামি। যদিও মানুষের সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা হয় না, তবু এই খবরে আমার মনে হচ্ছে, আজকে গুমঘর থেকে মুক্তি পেল “অন্যদিন…”’
নির্মাতা কামার আহমাদ সাইমন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
রুক্ষ-শুষ্ক চা বাগানে অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি
টানা তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত শ্রীমঙ্গলসহ মৌলভীবাজার উপজেলাগুলোর চা বাগানগুলো অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজেছে। বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির স্পর্শে নির্মল সবুজের দেখা মিলেছে সেখানে। প্রথম দফা বৃষ্টির পরেই চা গাছগুলোতে নতুন কুঁড়ি উঁকি দিতে শুরু করেছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে প্রচণ্ড তাপে ঝলসে গিয়েছিল বাগানের অধিকাংশ চা গাছ। অনেক স্থানে শুরু হয়েছিল লাল রোগের প্রাদুর্ভাব। চা উৎপাদন শুরুর মৌসুমে মৌলভীবাজার জেলার ৯২টি চা বাগানে কমে যায় উৎপাদনের গতি। চলতি সপ্তাহ ধরে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটতে শুরু করেছে। বাগান রক্ষায় কৃত্রিম সেচের প্রয়োজন নেই। চলতি বছরে চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৩ মিলিয়ন কেজি।