আগামীকাল শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা উত্তোলনের লক্ষ্যে এসব ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় অনুযায়ী, সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর মধ্যে দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত জুমা নামাজের বিরতি থাকবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বেই বেতন- ভাতাদি উত্তোলনপূর্বক যথাযথভাবে ঈদ উদযাপন করতে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ২৮ মার্চ (শুক্রবার) সরকারি ছুটির দিন সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ছুটির দিনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে বিধি মোতাবেক ভাতাদি দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ঢাকা/এনএফ/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ ক রব র

এছাড়াও পড়ুন:

প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০, উদ্ধার তৎপরতায় ধীরগতি

মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে অন্তত ১ হাজার ৭০০ জনে দাঁড়িয়েছে। ধ্বংসস্তূপে জীবিত অথবা মৃত ব্যক্তিদের খোঁজে চলছে উদ্ধার অভিযান। তবে বেশির ভাগ এলাকায় স্থানীয় লোকজনই দলবেঁধে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। উদ্ধারকাজেরও গতি কম। বিভিন্ন দেশ উদ্ধারকর্মী পাঠালেও তাঁরা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে যেতে বাধার মুখে পড়ছেন। কারণ, ভূমিকম্পে যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।

শুক্রবার দুপুরে মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ আট দেশে একসঙ্গে ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয় মিয়ানমারের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে। এ কারণে মান্দালয়েই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ৭ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডে অন্তত ১৭ জন মারা গেছেন। দুই দেশে হাজারো ভবন ধসে পড়েছে। সড়ক ও সেতু ভেঙেছে অনেক। বিদ্যুৎ সরবরাহেও অচলাবস্থা চলছে।

গতকাল রোববার মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং জানান, ভূমিকম্পে অন্তত ১ হাজার ৭০০ জনের মৃত্যু ও সাড়ে ৩ হাজার আহত হয়েছেন। নিখোঁজ ৩০০ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়বে।

ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে মরদেহ বের করে আনছেন স্থানীয় লোকজন। গতকাল মিয়ানমারের মান্দালয়ে

সম্পর্কিত নিবন্ধ