ভবিষ্যৎ-সমৃদ্ধির জন্য এশিয়ার দেশগুলোকে রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
Published: 27th, March 2025 GMT
অভিন্ন ভবিষ্যৎ এবং সমৃদ্ধির জন্য এশিয়ার দেশগুলোকে একটি পরিষ্কার রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
চীনের হাইনানে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া (বিএফএ) সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এ আহ্বা ন জানান তিনি। তিনি বলেন, এই পরিবর্তিত বিশ্বে, এশিয়ার দেশগুলোর ভাগ্য একে অপরের সাথে জড়িত।
আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এশিয়াকে অবশ্যই একটি টেকসই অর্থায়ন ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। আমাদের নির্ভরযোগ্য তহবিলের প্রয়োজন যা আমাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করে। খবর বাসসের
বিস্তারিত আসছে.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
‘মেহেদি লাগালেই ঈদের পুরো প্রস্তুতি শেষ’
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে শপিংমল থেকে শুরু করে ফুটপাতের দোকান, এমনকি অস্থায়ীভাবে দেওয়া মেহেদির দোকানগুলো এখন জমজমাট। কিশোরী-তরুণীরা হাত রাঙাতে ভিড় জমাচ্ছেন এসব দোকানে।
প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদ আসার সঙ্গে সঙ্গে মেহেদি শিল্পীদের ব্যস্ততাও বেড়েছে।
রবিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর দক্ষিণ বনশ্রী, খিলগাঁও, বাসাবো, মালিবাগ, মৌচাক ও মগবাজার এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
রাজধানী ফরচুন শপিংমলসহ বিভিন্ন শপিংমলের সামনে অস্থায়ী মেহেদির দোকান বসেছে। এসব দোকানে ২০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের নকশা পাওয়া যাচ্ছে।
এ ছাড়া ফুটপাতেও অনেক অস্থায়ী মেহেদির দোকান বসেছে।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, উপমহাদেশে ঈদে হাত মেহেদির রঙে রাঙানোর প্রচলন রয়েছে। আধুনিক ডিজাইন ও আরবি নকশার মেহেদির চাহিদা বেশি থাকায় শিল্পীরা নতুন নতুন ডিজাইন তৈরি করছেন। মেহেদি শিল্পীরা জানান, ঈদের সময় তাদের আয় কয়েকগুণ বেড়ে যায়। সাধারণ দিনে যেখানে ৫ থেকে ১০ জন ক্রেতা পাওয়া যায়, ঈদের সময় সেখানে শতাধিক ক্রেতার হাত তাদের রাঙানোর সুযোগ হয়।
মেহেদি শিল্পীদের মতে, এই মৌসুমই তাদের জন্য সবচেয়ে লাভজনক। তবে ক্রেতাদের সতর্ক থাকা উচিত নকল বা নিম্নমানের মেহেদি থেকে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই ভালো মানের মেহেদি ব্যবহার করা উচিত বলে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
দক্ষিণ বনশ্রীতে হাতে মেহেদির নকশা করতে আসা স্কুলছাত্রী সুমাইয়া বলেন, ঈদের শপিং শেষ, এখন মেহেদি লাগানো বাকি। মেহেদি লাগালেই ঈদের পুরো প্রস্তুতি শেষ হবে।
ফরচুন শপিংমলে মেহেদি পরতে আসা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী আফরিন বলেন, প্রতিবছর ঈদের আগের দিন রাতে বাসায় মেহেদি পরতাম। এবার এখানে এসেছি।
আমার হাত ভরে সুন্দর ডিজাইন চাই। তাই বন্ধুদের সঙ্গে হাতে মেহেদির নকশা আঁকাতে এসেছি। বলেন স্কুলছাত্রী তাসফিয়া।
ঢাকা/এনটি//