ব্রাজিলের বিপক্ষে ঘরের মাঠ মুনমেন্টালে ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে জিতেছে আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে যা ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় পরাজয়। অন্যদিকে ৪১ বছর পর ব্রাজিলের বিপক্ষে অন্তত চার গোলের জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা।
ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছেন চেলসির আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজ। তিনি ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটি করেন এবং ম্যাক অ্যালেস্টারকে দিয়ে তৃতীয় গোলটি করান। এছাড়া গোলের আরও দুটি সুযোগ তৈরি করেন। ম্যাচে শতভাগ সঠিক পাস দিয়েছেন তিনি।
ম্যাচ শেষে ওই এনজো বাংলাদেশকে স্মরণ করেছেন। সমর্থন করায় ধন্যবাদ দিয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে করা পোস্টে আর্জেন্টিনার এই বড় জয় বাংলাদেশেরও এমন মন্তব্য করেছেন, ‘অসাধারণ সমর্থন ও শুভকামনা জানিয়ে বার্তা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ। এই জয় তোমাদেরও।’
এছাড়া রাফিনিয়াকে মুখ সামলে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন কাতার বিশ্বকাপের উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার পাওয়া এনজো, ‘পরেরবার ভদ্র আচরণ করো রাফিনিয়া।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: এনজ ফ র ন ন দ জ ব র জ ল আর জ ন ট ন ব শ বক প ব ছ ই আর জ ন ট
এছাড়াও পড়ুন:
ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ৫৮
ইয়েমেনের রাস ইসা বন্দরে মার্কিন ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে অন্তত ৫৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২৬ জন। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের চালানো ভয়াবহ হামলাগুলোর মধ্যে এটি একটি। খবর আল জাজিরার।
মার্কিন সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হুথি যোদ্ধাদের জ্বালানির উৎস বন্ধ করার জন্যই এই হামলা চালানো হচ্ছে।
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, ইয়েমেনের হুথিদের অবস্থানগুলোতে তারা হামলা চালিয়ে যাবে যতক্ষণ না লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচলের ওপর এই গোষ্ঠীর আক্রমণ বন্ধ হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করা এক পোস্টে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল হুথিদের অর্থনৈতিক শক্তির উৎস কমানো।
অন্যদিকে গাজায় প্রাণঘাতী হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। এতে বৃহস্পতিবার ৩২ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। তবে শুক্রবার সকালে চালানো হামলায় অবরুদ্ধ উপত্যকাটির খান ইউনিসে এক পরিবারের ১৩ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ত্রাণ সংস্থাগুলো জানিয়েছে, গাজা আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে খারাপ মানবিক ব্যর্থতাগুলোর মধ্যে একটি।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত মোট ৫১ হাজার ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক লাখ ১৬ হাজার ৫০৫ জন।
যদিও গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০। কারণ ধ্বংসস্তূপের নিচে যারা চাপা পড়েছে তাদেরও নিহতের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।