হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজি দেলোয়ার হোসেন মিয়া বলেছেন, ‍“হাইওয়েতে ব্যাটারিচালিত থ্রি-হুইলার উঠলে তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ফিডার রোডে থ্রি-হুইলার চলতে পারবে। হাইওয়েতে উঠলেই তা অবৈধ হয়ে যাবে।”

বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঈদযাত্রা পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।

অতিরিক্ত আইজি দেলোয়ার হোসেন মিয়া বলেন, “চার হাজারের অধিক পুলিশ সদস্য, ৮২০টি টহল দল, ৩০০টির অধিক চেকপোস্টের মাধ্যমে মোটরসাইকেল পেট্রোলিং, ড্রোন মনিটরিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে মহাসড়কে শৃঙ্খলা বিধান করা হবে।”

আরো পড়ুন:

ময়মনসিংহে কাভার্ডভ্যান চাপায় প্রাণ গেল স্বামী-স্ত্রীর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ

এসময় তিনি খোলা ট্রাক ও বাসের ছাদে ভ্রমণ থেকে যাত্রীদের নিরুৎসাহিত করেছেন। চালকদের ক্লান্ত অবস্থায় গাড়ি চালানো, ওভারটেকিং থেকে বিরত থাকা এবং দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতেও নিষেধ করেন। লাইসেন্সবিহীন চালকদের দিয়ে গাড়ি না চালানো এবং ঈদের দিন গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকার জন্য মালিকদের নির্দেশনা দেন তিনি।

পরে অতিরিক্ত আইজি দেলোয়ার হোসেন মিয়া মহাসড়কের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঘুরে দেখেন। যাত্রী ও চালকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। এসময় তার সঙ্গে হাইওয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন হ ইওয

এছাড়াও পড়ুন:

তটিনীর ভ্রমণকাহিনি: সূর্যাস্তের সেই সৌন্দর্য আজও মনে গেঁথে আছে

নাটকের শুটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিলেন অভিনয়শিল্পী তানজিম সাইয়ারা তটিনী। কাজে একটু ফুরসত পেলেই ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশটির এ-শহর, ও-শহর। শোনালেন তেমনই একটি অভিজ্ঞতা।

অস্ট্রেলিয়ায় একাধিক নাটকের শুটিং। তাই বলে একটু ঘুরব না! সহশিল্পী খায়রুল বাসারের সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে কথাও বলেছিলাম। কিন্তু সিডনিতে টানা শুটিংয়ে সময় বের করাটাই কঠিন হয়ে পড়ল। একঘেয়েমিও পেয়ে বসল। মন চাইছিল কোথাও একটু ঘুরতে যাই। এর মধ্যেই পাওয়া গেল বিরতি। সময়টা ঘুরেফিরে কাটাতে পারলে মন্দ হয় না। ব্যবস্থা করে দিল আমার কাজিন। সে-ও আমার অবসরের অপেক্ষায় ছিল সস্ত্রীক। সিদ্ধান্ত হলো তাদের সঙ্গে লা-পেরুজে যাব।

হলিউডের অনেক সিনেমার শুটিং সিডনির এই শহরতলিতে হয়েছে। জায়গাটা পর্দায় দেখা। সিনেমার সেসব দৃশ্যের কথা মনে পড়তেই আনন্দে নেচে উঠল মন। লা পেরুজের সূর্যাস্তের কথা তো কতই শুনেছি। পরে আমার কাজিনদের কাছ থেকেও জানলাম। তারাও অনেকবার গিয়েছে।

লা পেরুজে পৌঁছেই মনটা ভালো হয়ে গেল। পরিচ্ছন্ন আর খোলামেলা সৈকত, আবহাওয়াটাও দারুণ।

গাঙচিলদের সঙ্গে কিছুটা সময়

সম্পর্কিত নিবন্ধ