‘লায়ন্স ক্লাব অব ফরিদপুর সিটি’র উদ্যোগে দুস্থ অসহায় দেড় শতাধিক মানুষের মধ্যে ঈদ উপহারসামগ্রী বিতরণ ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে শহরের আলীপুর বাদামতলী সড়কে ঈদ উপহারসামগ্রী ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়।

জেলা লায়ন্স ক্লাবের পক্ষ থেকে ১৫০ জন দরিদ্র মানুষকে ঈদ উপহারসামগ্রী দেওয়া হয়। ঈদসামগ্রী বিতরণী অনুষ্ঠানে দু’জন ক্যান্সার রোগীকে চিকিৎসার জন্য নগদ ৫০ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া স্থানীয় তিনটি মসজিদে ১০ হাজার করে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।

ঈদসামগ্রী ও অর্থ সহায়তা বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লায়ন্স ক্লাব অব ফরিদপুর সিটির সভাপতি লায়ন রাহাত হাসান লিমন, সেক্রেটারি লায়ন সাইফুল ইসলাম, লায়ন এ কে এম সামছুল আলম, লায়ন মোস্তাফিজুর রহমান লাবলু, লায়ন অনু বিনতে হাকিম, লায়ন রিপন আহম্মেদ বাপ্পি, লায়ন ডা.

লুৎফর রহমান ও লায়ন পারভেজ শেখ। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব তরণ

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান বিচারপতি

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ৭১ এর শহীদ বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বুধবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধান বিচারপতি। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা।

এর আগে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে ৭১ এর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি।

এরপর সকাল ৬টার দিকে তিনি ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায়। প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

প্রধান উপদেষ্টার পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার নেতৃত্বে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এরপর একে একে বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক–সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ