দক্ষিণ সস্তাপুুর মহল্লা পঞ্চায়েত কমিটির উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বিকালে দক্ষিণ সস্তাপুর বাইতুল আকসা জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে এই ঈদ সামগ্রিক বিতরণ করা হয়। ঈদ সামগ্রীকের মধ্যে ছিল-চিনি, চাউল, সয়াবিন তৈল, সেমাই, দুধ ও লবন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি মোজাম্মেল হক তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক নাসিমুল হক, সিনিয়র সহসভাপতি আলতাব হোসেন, সহসভাপতি ফেরদাউস সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রফেসার শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোমিন পাটোয়ারী, কোষাধাক্ষ্য নিজাম উদ্দিন, সহ কোষাধাক্ষ্য মিজানুর রহমান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক সেলিম রেজা, দপ্তর সম্পাদক দ্বীন ইসলাম, সদস্য আব্দুর রহিম, সদস্য সালাউদ্দিন, সদস্য আহমেদ শাহ শাহীন, সদস্য আবুল কালাম সহ কমিটি ও এলাকার গন্যমান্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।


 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ঈদ সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির আকাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র সংস্কারের দিকে অগ্রসর হতে পারব: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আলাপ আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য দূর করে যে সমস্ত জায়গায় সবাই একমত আছে তার ভিত্তিতে জাতীয় সনদ তৈরি করা যাবে। জাতীয় সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির যে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা সেই দিকে অগ্রসর হতে পারব।’

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের (এনডিএম) সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রথম ধাপের সংলাপের মাধ্যমে আলোচনার সূচনা হয়েছে বলে মন্তব্য করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমিকভাবে হয়তো আলোচনা করব। আমরা বিবেচনা করব কীভাবে একজায়গয় আসতে পারি।’

স্প্রেডশিটের কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ব্যাখ্যা দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন হবে। তখন স্পষ্ট করতে পারব কমিশনগুলোর অবস্থান কী, আপনাদের (রাজনৈতিক দল) অবস্থান বুঝতে চেষ্টা করব। তারই মধ্য দিয়ে প্রক্রিয়াটায় অগ্রসর হবো।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে যত দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদের জায়গায় পৌঁছানো। এ কমিশনের মেয়াদ যেহেতু জুলাই মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। তাই আমরা আশা করি, প্রাথমিক আলোচনা মে মাসের মাঝামাঝি পর্যায়ে শেষ করতে পারব। পরে আমরা পরবর্তী ধাপে অগ্রসর হবো।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সকলেই একপক্ষ। চেষ্টা করছি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য। আমাদের লক্ষ্য এক। কিন্তু পথের ক্ষেত্রে সামান্য ভিন্নতা আছে। সেটা দূর করে, যে ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী শাসনকে দুর করা গেছে, সে ঐক্যের জায়গায় যেন পৌঁছাতে পারি এবং অগ্রসর হতে পারি। এখনও ঐক্য আছে, মতভিন্নতা আছে। সেই ঐক্যকে সুদৃঢ় করা এবং সংস্কার কার্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া দরকার।’

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন।

এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বে দলটির আট সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের বেশিরভাগ জায়গয় এনডিএম একমত জানিয়ে ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘আমরা সংস্কারগুলো বড়ভাবে দেখতে চাই। সংস্কারগুলোর মাধ্যমে জনবান্ধন সরকার ব্যবস্থা তৈরি করতে সক্ষম হবে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের মতো ফ্যাসিজম যাতে বাংলাদেশে দাঁড়াতে না পারে, সেই আওয়ামী লীগকে বাতিল করা এবং তাদের ফ্যাসিজমকে বাতিল করা বড় সংস্কার।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জাতীয় সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির আকাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র সংস্কারের দিকে অগ্রসর হতে পারব: আলী রীয়াজ
  • ছাত্রলীগ নেতাদের নিয়ে ওসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা