পুরাতন গঠনতন্ত্রেই হচ্ছে গকসু নির্বাচন
Published: 25th, March 2025 GMT
দীর্ঘ ৭ বছর পর অবশেষে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। তবে ২০২২ সালের পুরাতন গঠনতন্ত্রেই অনুষ্ঠিত হবে বহুল প্রতীক্ষিত এ নির্বাচন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঠিক করতে এরই মধ্যে গঠিত হয়েছে ৯ সদস্যের নির্বাচন কমিশন।
সোমবার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো.
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. রফিকুল আলমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার এ. কে. এম. সাইফুল্লাহকে কমিশনের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন— ফার্মেসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. মোকলেছুর রহমান সরকার, ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক নিরঞ্জন বিশ্বাস, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. ফুয়াদ হোসেন, ফলিত গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান কনক চন্দ্র রায়, রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মো. আলী আজম খান, নীতিবোধ ও সমতার সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহফুজা হক এবং আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারাহ ইকবাল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ের শুধু প্রথম সেমিস্টারের শিক্ষার্থীরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। অনিয়মিত শিক্ষার্থী (ডিটেইন/পুনঃভর্তি) এবং অনার্স সম্পন্ন করার পর এক বছরের (দুই সেমিস্টার) বেশি সময় নিয়ে মাস্টার্স বা অন্য কোনো শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
এতে ভোটার তালিকা নিয়ে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। এছাড়া গঠনতন্ত্রের বিধি ১২ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সভাপতি করে ১৪ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হবে।
এদিকে, নির্বাচনী কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে মাস্টার্সের চলমান ভর্তি কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
গত ২০১৮ সালের সর্বশেষ গকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ঢাকা/সানজিদা/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পুরাতন গঠনতন্ত্রেই হচ্ছে গকসু নির্বাচন
দীর্ঘ ৭ বছর পর অবশেষে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। তবে ২০২২ সালের পুরাতন গঠনতন্ত্রেই অনুষ্ঠিত হবে বহুল প্রতীক্ষিত এ নির্বাচন। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঠিক করতে এরই মধ্যে গঠিত হয়েছে ৯ সদস্যের নির্বাচন কমিশন।
সোমবার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি জনসম্মুখে আসে। তিনি গত রবিবারে (২৩ মার্চ) এ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। এতে ৯ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশনের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. রফিকুল আলমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার এ. কে. এম. সাইফুল্লাহকে কমিশনের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন— ফার্মেসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. মোকলেছুর রহমান সরকার, ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক নিরঞ্জন বিশ্বাস, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. ফুয়াদ হোসেন, ফলিত গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান কনক চন্দ্র রায়, রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মো. আলী আজম খান, নীতিবোধ ও সমতার সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহফুজা হক এবং আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারাহ ইকবাল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ের শুধু প্রথম সেমিস্টারের শিক্ষার্থীরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। অনিয়মিত শিক্ষার্থী (ডিটেইন/পুনঃভর্তি) এবং অনার্স সম্পন্ন করার পর এক বছরের (দুই সেমিস্টার) বেশি সময় নিয়ে মাস্টার্স বা অন্য কোনো শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
এতে ভোটার তালিকা নিয়ে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। এছাড়া গঠনতন্ত্রের বিধি ১২ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সভাপতি করে ১৪ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হবে।
এদিকে, নির্বাচনী কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে মাস্টার্সের চলমান ভর্তি কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
গত ২০১৮ সালের সর্বশেষ গকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ঢাকা/সানজিদা/মেহেদী