সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুন আর নেই।
মঙ্গলবার ( ২৫ মার্চ ) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
সন্জীদা খাতুনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তার পুত্রবধূ ও ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা।
বিস্তারিত আসছে.
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আমার কোনো আফসোস নেই: বাঁধন
লাক্স তারকা থেকে রুপালি পর্দা, তারপর বিশ্ব মঞ্চ ও বলিউডে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তার এই চলার পথ মোটেও মসৃণ ছিল না। কারণ পেশাগত নানা সংকটের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনেও সংগ্রামটা একাই করতে হয়েছে তাকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাঁধন দারুণ সক্রিয়। সমকালীন নানা বিষয় নিয়ে ফেসবুকে নিজের মত প্রকাশ করে থাকেন। তবে হঠাৎ এ মাধ্যমে তার কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। বলা যায়, গত কয়েক মাস ধরে অনেকটা আড়ালে এই অভিনেত্রী। পহেলা বৈশাখে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি জানান, সোশ্যাল মিডিয়া ছেড়ে অনেকটা ভালো আছেন।
এ লেখায় নিজের অবস্থান জানিয়ে আজমেরী হক বাঁধন বলেন, “শুধু এটা বলতে চাই, আমি এখনো এখানে আছি। মায়ের বাড়িতে থাকি, বাবার গাড়িতে চড়ি। বাইরে থেকে জীবন সহজ। কিন্তু ভেতরে–ভেতরে নীরবে তা বদলাতে থাকে। আমি কিছুদিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে ছিলাম এবং সত্যি বলতে এটা আমাকে শান্তি দিয়েছে।”
আরো পড়ুন:
পলকের সঙ্গে প্রেম নিয়ে যা বললেন সাইফের পুত্র ইব্রাহিম
রেকর্ড গড়ল অজিতের সিনেমা
বাঁধনের জীবনের জার্নিটা সহজ ছিল না। তা জানিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, “আমি নিজের খেয়ালখুশি মতো চলছি। তবে যে পথ পার করে এসেছি, তা মোটেও সহজ ছিল না। কিন্তু আমার মতো করেই পথ চলেছি। আমার ভুল আমি মেনে নিই, একই সঙ্গে বেড়ে ওঠার প্রতিও আমি সম্মান জানাই। জীবনে যত সাফল্য পেয়েছি, সবই আমি অর্জন করেছি। কারো মতামত আমাকে নাড়াতে পারে না, আমি জানি, কে আমি এবং এতটা পথ আসতে আমার কী কী করতে হয়েছে।”
জীবন নিয়ে কোনো আফসোস নেই বাঁধনের। বরং নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছেন। এ অভিনেত্রীর ভাষায়, “কোনো আফসোস নেই। প্রতিটি অভিজ্ঞতা আমার জন্য একটি শিক্ষা। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা গল্প, যা আমাকে আজকের আমি হিসেবে তৈরি করেছে। একই সঙ্গে আমি আমাকে আমার মতো করে গুছিয়েছি। এখনো তা চলমান এবং তা আমি চালিয়ে যাব।”
ঢাকা/শান্ত