বন্দরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-এর ৫১ ধারা লংঘনে দুটি ফার্মেসিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে বন্দর মদনপুর এলাকায় পরিচালনা করে নারায়ণগঞ্জ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বনিক।

এসময় মদনপুর এলাকার মেডিকেয়ার ফার্মেসিকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ইনসুলিন ফ্রিজিং   অবস্থায় সংরক্ষণ করায় ও মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ফার্মেসী তে রাখায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এছাড়াও  সৈকত ফার্মেসীতে ঔষধের মূল্য টেম্পারিং এবং এক্সপায়ার্ড ইনসুলিন সহ অন্যান্য ঔষধ ফ্রিজিং রাখার জন্যে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বনিক  জানান, এ অভিযান নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ। ভোক্তাদের সঠিক মূল্যে পণ্য কিনতে সহযোগিতা করা, কেউ যেন মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি করতে না পারে সেজন্য নারায়ণগঞ্জে ধারাবাহিক অভিযান চলবে।

এই সময় সাথে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের একটি দল, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের প্রতিনিধি সুমন খন্দকার।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

আড়াই বছর পর নারায়ণগঞ্জের জাকির খান কারামুক্ত, শোডাউন

দীর্ঘ আড়াই বছর কারাগারে থাকার পর হঠাৎ করে মুক্তি পেলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান। শহরে ফুল ছিটানো শোডাউনের মধ্য দিয়ে তার এই মুক্তি জানান দেন তিনি।

রবিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বের হন জাকির খান। এসময় কয়েক হাজার নেতাকর্মী তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন।

জাকির খানের মুক্তির ফলে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।  বিশ্লেষকরা মনে করছেন, জাকির খানের কারণে জেলা বিএনপির অনেক নেতাই কোণঠাসা হয়ে পড়তে পারেন। নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়ে উঠতে পারেন জাকির খান।

এর আগে ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-১১ ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে জাকির খানকে গ্রেপ্তার করে। ২০০৪ সাল থেকেই বিদেশে আত্মগোপনে ছিলেন জাকির খান।

নারায়ণগঞ্জে মোট ৩৩টি মামলার আসামি ছিলেন জাকির খান। গ্রেপ্তার হওয়ার পর ধাপে ধাপে বিভিন্ন মামলায় জামিন পান তিনি। চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি ব্যবসায়ী সাব্বির আলম হত্যা মামলার রায়ে তিনি এবং মামলার অন্য আসামিরা খালাস পান।

জাকির খান মুক্তি পাবার পর একটি ছাদ খোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে তার সমর্থকদের এবং নারায়ণগঞ্জবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা চেয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ব্যবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার। এ হত্যাকাণ্ডের পর তৎকালীন জেলা বিএনপির সভাপতি, বর্তমান তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও নিহতের বড় ভাই তৈমুর আলম খন্দকার বাদী হয়ে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ১৭ জনের নামে ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন।সেই মামলায় আসামী হয়ে কারাগারে ছিলেন জাকির খান।

ঢাকা/অনিক/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বন্দরে পুলিশ পাহাড়ায় যুবলীগ নেতার অনুমোদন বিহীন হাসপাতাল উদ্বোধন 
  • নারায়ণগঞ্জে বকেয়া বেতন ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
  • রিয়াদ-আপনের নেতৃত্বে সদর থানা যুবদল বৈশাখী শোভাযাত্রা
  • নবর্বষকে স্বাগত জানিয়ে মহানগর যুবদলের বৈশাখী শোভাযাত্রা  
  • নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র বৈশাখী শোভাযাত্রা
  • বর্ণিল সাজে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি’র বৈশাখী শোভাযাত্রা
  • রূপগঞ্জে দুই সাব-রেজিস্ট্রারের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় গৃহবধুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা : স্বামী আটক
  • নিপীড়িত মানুষের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হবে : জব্বার   
  • আড়াই বছর পর নারায়ণগঞ্জের জাকির খান কারামুক্ত, শোডাউন