নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একটি বাক্য উপস্থাপন করেছেন যে সবার আগে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের জন্য বিএনপির আগামী দিনের রাজনীতি।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতাকর্মীদের এমনই হওয়া উচিত যে নিজের না খেয়ে অন্যের জন্য বিলিয়ে দেওয়া। একটি মানুষ কষ্টে থাকবে আর নিজে আনন্দ করবো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপির কর্মীরা এটা করবে না এটা নিশ্চিত। 

আমরা আমাদের যারা প্রতিবেশী রয়েছে তাদের খেয়াল রাখা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।  একটা সময় ছিল আমরা যা খুশি তাই করেছি কিন্তু এখন আর তা করার সময় নেই। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে থেকে ফতুল্লা থানা বিএনপির উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। 

সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে ফতুল্লা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের হাজীগঞ্জ এলাকায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে এই ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেন। 

তিনি বলেন, আমাদের বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্পষ্ট নির্দেশনা মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে হবে। সেটা জোর করে নয় ভালোবাসা দিয়ে। আপনি জোর করে মানুষের কাছ থেকে সালাম ও সম্মান নিবেন, ভালোবাসা নিবেন সেই দিন শেষ ।

এই রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে উঠে গেছে সামনে আর এই রাজনীতি বাংলাদেশ হবে না।  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী নেতাকর্মীরা এই ধরনের রাজনীতি আর করতে পারবেন এটা নিশ্চিত করে রাখেন। আগামী দিনে যারাই নেতৃত্ব দিবেন জনগণের সেবক হতে হবে, জনগণের কাছে যেতে হবে জনগণের কথা শুনতে হবে।

 এ ধরনের মন-মানসিকতা যদি আপনি তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি নেতৃত্ব দিতে পারবেন। আপনি নেতা আপনার কথাই সবাই শুনতে হবে এ রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে উঠে যাবে। অন্তত তারেক রহমান সেই ধরনের রাজনীতি আর করতে দিবে না। জাতীয়তাবাদী দলের যারা রাজনীতি করেন তারা এটা করতে পারবেন এটাও নিশ্চিত জেনে রাখেন। 

তিনি বলেন, এদেশের মানুষ তার নাগরিক অধিকারটা চায়। মানুষের কিন্তু বেশি চাওয়া পাওয়া নেই। সে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে চায়। কোন দল ক্ষমতায় আসবে কি করবে এটা কিন্তু তারা চায় না। বিপদগ্রস্ত হলে রাষ্ট্র তার পাশে দাঁড়াবে এটি তাদের প্রত্যাশা।

আমরা যারা বিএনপির রাজনীতি করি আগামী দ্বারা দিনের যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে সত্যিকারের  শাসন যেটা জনগণের অধিকার সেটাই বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে। লুণ্ঠন ও অত্যাচারের রাজনীতি এটা যেমন এদেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। আমরা যারা জাতীয়তাবাদী দলের নেতাকর্মীরা আমরাও আর এটা দেখতে চাই না। আগামী দিনে একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চাই। 

তিনি আরও বলেন, ব্যক্তির স্বার্থ অপেক্ষা করে অন্যের সাথে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার নামই রাজনীতি। যদি আপনি নিজেকে অন্যের মাঝে বিলিয়ে না দিতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি রাজনৈতিক করতে পারেন না।

দল থেকে স্পষ্ট বার্তা দলের সুনাম ক্ষুন্ন হয় এ ধরনের কোন কর্মকান্ডে আপনারা নিজেদেরকে জড়িত করতে পারবেন না। যে যত বড় নেতা হোক না কোন অপকর্ম সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাকে আর বিএনপির রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না এটা নিশ্চিত কারণ তারেক রহমানের নির্দেশ।

যদি কেউ মনে করেন সে প্রভাবশালী তার ভয়ে আপনারা কেউ কিছু বলতে পারবেন না আপনারা দয়া করে আমাদেরকে জানাবেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব। সাথে সাথে আইন-শৃঙ্খলা যে বাহিনী তারা তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

আইনের শাসন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে। অসাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে যে আইন একজন বড় নেতা হোক তার জন্য একই আইন। সুতরাং কেউ পার পাওয়ার কোন সুযোগ নাই। বিগত ১৭ বছরে কিন্তু দেশে কোন আইন বলতে কিছুই ছিল না। মানুষ তার সঠিক বিচার পাইনি। ইনশাল্লাহ যদি আগামী দিনে বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করা হবে। 

ফতুল্লা থানা বিএনপির সহ-সভাপতি মো.

হানিফ শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক নূরে এলাহী সোহাগ, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান অনি, ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফ, ফতুল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি পারভেজ মিয়া, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রোসন আলী, যুগ্ম সম্পাদক মো. মাহিন, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসান উল্লাহ খোকন, এসিআই সিবিএ'র সিনিয়র সহ-সভাপতি আনিসুর রহমান জুয়েল, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক রায়হাদ হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা বাবু।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র জন ত ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ত র ক রহম ন ন র র জন ত ব এনপ র স জনগণ র প রব ন আম দ র ধরন র গঠন ক আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

সংস্কৃতির ভুবন আলোকিত করে সন্‌জীদা খাতুনের বিদায়

আজীবন দেশের সংস্কৃতির ভুবন আলোকিত করার গুরুদায়িত্ব পালন করে বিদায় নিলেন সন্‌জীদা খাতুন। গতকাল মঙ্গলবার ৯২ বছর পূর্ণ করার কিছু আগে প্রয়াত হলেন দেশের এই অগ্রগণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। আগামী ৪ এপ্রিল তিনি ৯৩ বছরে পদার্পণ করতেন। জন্মদিনের পরিবর্তে সেদিনে হবে তাঁর স্মরণসভা।

রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বেলা ৩টা ১০ মিনিটে হৃৎস্পন্দন থেমে যায় সন্‌জীদা খাতুনের (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ ও পুত্রবধূ লাইসা আহমদ লিসা জানিয়েছেন, তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ (হার্ট অ্যাটাক) হয়েছিল। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি সুস্থ ছিলেন না। তাঁর ছিল কিডনির জটিল রোগ। নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত হয়েছিলেন। ১৯ মার্চ তাঁকে স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর নেওয়া হয় আইসিইউতে। অবস্থার বিশেষ উন্নতি হয়নি।

সন্‌জীদা খাতুনের বড় মেয়ে অপালা ফরহাদ নভেদ আগেই প্রয়াত। ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ আর মেয়ে রুচিরা তাবাসসুম নভেদসহ অনেক আত্মীয়স্বজন ও দেশ-বিদেশে অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন বহু গুণের অধিকারী অনাড়ম্বর জীবন যাপন করা এই মানুষটি। তাঁর ছেলেমেয়েরা জানিয়েছেন, মরদেহ রাতে হিমঘরে রাখা হবে।

সর্বজনের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় আনা হবে তাঁর হাতে গড়া দেশের অগ্রগণ্য সংগীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছায়ানট সংস্কৃতি–ভবনে। সন্‌জীদা খাতুনের অনেক নাতি–নাতনি ও ঘনিষ্ঠ বহু আত্মীয় বিদেশে অবস্থান করছেন। তাঁরা শেষবিদায় জানাতে আসবেন। সে কারণে দাফনের দিনক্ষণ পরে ঠিক করা হবে। ৪ এপ্রিল সন্‌জীদা খাতুনের জন্মদিনে ছায়ানটে স্মরণসভা করার পরিকল্পনা করা হলেও সময় এখনো ঠিক হয়নি।

সন্‌জীদা খাতুনের কীর্তির ধারা বিচিত্র। তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক, গবেষক, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ, সংগঠক ও সক্রিয় সাংস্কৃতিক নেত্রী। ছিলেন ছায়ানট ও রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের সভাপতি। ব্যতিক্রমী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নালন্দার প্রতিষ্ঠাতা। জনসাধারণের সাংস্কৃতিক বোধের উন্নয়ন এবং মুক্ত–উদার মানবিক সমাজ নির্মাণের অবিরাম প্রচেষ্টাই ছিল তাঁর জীবনের ব্রত। তাঁর মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পরে দেশের শিল্প–সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে। আত্মীয়স্বজন ছাড়াও তাঁর সহযোদ্ধা, সহশিল্পী, ছাত্রছাত্রী ও গুণমুগ্ধরা শোকার্ত চিত্তে স্কয়ার হাসপাতালে ছুটে যান। অনেকেই ছিলেন অশ্রুসিক্ত।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক হাসপাতালে প্রথম আলোকে বললেন, তিনি দীর্ঘ জীবন পেয়েছিলেন এবং জীবনকালটা মানুষের জন্য উজাড় করে দিয়েছেন। জনমানসে সংগীত, শিল্প, সাহিত্যের বোধ সৃষ্টি এবং এর সঙ্গে সামাজিক–সাংস্কৃতিক দায়বদ্ধতার বোধ সঞ্চার করে গেছেন। বিপুলভাবে তিনি বাঙালির জীবন সমৃদ্ধ করে তোলার কাজ করেছেন। তাঁর মতো দ্বিতীয় কেউ নেই।

রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের সহসভাপতি ও শিল্পী বুলবুল ইসলাম বলেন, দেশে রবীন্দ্রসংগীতের প্রসার ও সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে ওয়াহিদুল হক, জামিল চৌধুরী ও সন্‌জীদা খাতুন—এই তিনজনের ভূমিকা পথিকৃতের মতো। তাঁরা সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে রাজনৈতিক আন্দোলনের পথ সুগম করেছেন। দুজন আগেই প্রয়াত। এখন তৃতীয়জনও চলে গেলেন। নিজেকে অভিভাবকহীন মনে হচ্ছে।

ছায়ানটের তবলার শিক্ষক এনামুল হক ওমর বললেন, যে অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতায় তিনি সারা দেশের সাংস্কৃতিক কর্মী ও শিল্পীদের সংগঠিত করেছেন, ছায়ানটকে পরিচালনা করেছেন, তার তুলনা হয় না। তাঁর প্রয়াণ জাতির জন্য অপরিমেয় ক্ষতি।

সন্‌জীদা খাতুনের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে ছায়ানট, উদীচী, চারণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন।

সন্‌জীদা খাতুনের জন্ম ১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল। তাঁর বাবা কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক। মা সাজেদা খাতুন গৃহিণী। সন্‌জীদা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৪ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক, ১৯৫৫ সালে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৭৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। দীর্ঘকাল অধ্যাপনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের শুরুতেই এতে জড়িয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধকালে কলকাতায় সংগঠিত করেন বাংলাদেশের শিল্পীদের। শিল্পী কামরুল হাসানের নেতৃত্বে সন্‌জীদা খাতুন ব্রতচারী আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন।

সন্‌জীদা খাতুনের প্রথম গানের গুরু ছিলেন সোহরাব হোসেন। তাঁর কাছে তিনি দীক্ষা নেন নজরুলসংগীত, আধুনিক বাংলা গান ও পল্লিগীতির। প্রথমে রবীন্দ্রসংগীত শিখেছেন প্রখ্যাত হুসনে বানু খানমের কাছে। এরপর তালিম নেন শৈলজারঞ্জন মজুমদার, আবদুল আহাদ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেনদের মতো বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পীদের কাছ থেকে।

আইয়ুব খানের কঠোর শাসনকালে নানা বাধা অগ্রাহ্য করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপনে তিনি ও সংগীতজ্ঞ ওয়াহিদুল হক অন্যতম ভূমিকা পালন করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের ঐতিহ্যবাহী সংগীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছায়ানটের যাত্রা শুরু। ১৯৬৭ সালে তাঁরা রমনার বটমূলে প্রথমবারের মতো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পয়লা বৈশাখে আয়োজন করে প্রভাতি গানের আসর। ছায়ানটের এই অনুষ্ঠান থেকেই প্রাণিত হয়ে নববর্ষ উদ্‌যাপন এখন দেশজুড়ে বিপুল এক অসাম্প্রদায়িক উৎসব। ধর্মীয় উগ্রবাদীরা ছায়ানটের এই প্রভাতি গানের আসরে ২০০১ সালে ভয়াবহ বোমা হামলা চালালেও অনুষ্ঠানের ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়েনি।

এসব সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের বাইরে সন্‌জীদা খাতুনের গবেষণা ও রচনার কাজও কম নয়। তাঁর রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ২০টির অধিক। রবীন্দ্রসংগীতের ভাবসম্পদ, কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, স্বাধীনতার অভিযাত্রা, সাহিত্য কথা সংস্কৃতি কথা, নজরুল মানস ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।

সন্‌জীদা খাতুন দেশে একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া সম্মানিত হয়েছেন ভারত সরকারের পদ্মশ্রী পদক, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের দেশিকোত্তম পুরস্কার এবং কলকাতার টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রবীন্দ্র–তত্ত্বাচার্য উপাধিতে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ