সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
Published: 24th, March 2025 GMT
অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশের সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একাডেমিক সহযোগিতা জোরদার ও বৈশ্বিক সংযুক্তির লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠানে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মারডক ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ভাইস চ্যান্সেলর (গ্লোবাল এনগেজমেন্ট) অধ্যাপক সাইমন ম্যাককার্ডি ও সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির প্রো–ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক এম মোফাজ্জল হোসেন।
চুক্তি স্বাক্ষরের আওতায় উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে গবেষণা, শিক্ষাদান, পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, শিক্ষার্থী ও শিক্ষক বিনিময়, তাঁদের প্রশিক্ষণ এবং যৌথ একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে; যা উচ্চশিক্ষায় উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে। এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে গবেষণা প্রশিক্ষণ, শিক্ষক উন্নয়ন ও যৌথ একাডেমিক প্রকল্পের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে মারডক বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্বের সূচনা হলো, যা একাডেমিক উদ্ভাবন ও আন্তসাংস্কৃতিক বিনিময়ের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়’
একদিকে টলটলে জলের পুকুর। মৃদু বাতাসে ছোট ছোট ঢেউ তুলে তিরতির করে কাঁপছে। অন্য পাশে গ্রামীণ সড়ক চলে গেছে। সঙ্গে কিছু কলাগাছ, বুনো গাছ নিয়ে একা দাঁড়িয়ে আছে তালগাছটি। এ এক চিরায়ত লোকজ গ্রামীণ চেনা চেহারা। তালগাছ এখন অনেকটা কমে গেছে, তারপরও গ্রাম থেকে একেবারে হারিয়ে যায়নি। এখনো গ্রামের কোনো পুকুর বা দীঘির পাড়ে, পথের পাশে দু-একটা তালগাছ দাঁড়িয়ে থাকে।
শত শত বছর ধরে স্থপতি বাবুই পাখির আশ্রয় হয়ে আছে তালগাছ। এখন অনেকটা বিলুপ্তির দিকে থাকলেও তালগাছের পাতা বাবুই পাখির পরিচিত মাতৃকোল। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের গয়ঘর গ্রামে এ রকম একটি তালগাছ এখন বাবুই পাখির বাসায় ভরে উঠেছে, যা আলাদাভাবে অনেকের নজর কাড়ছে।
গয়ঘর গ্রামের মো. আমির জানান, তাঁদের গ্রামের একটি তালগাছে বাবুই পাখি বাসা করেছে। অনেকগুলো বাসা। বাবুই পাখি তালগাছে বাসা বোনে, এটা গ্রামীণ প্রকৃতির একটি সহজাত অংশ। এটা আলাদা কোনো বিষয় নয়। কিন্তু দিনে দিনে তালগাছ কমে গেছে। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু তালগাছ থাকলেও সবখানে এখন আর এই পাখির চোখজুড়ানো বাসা খুব একটা চোখে পড়ে না।
বাসা বানায় পুরুষ বাবুই পাখি