হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
সোমবার (২৪ মার্চ) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫-এর দফা (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগের বিচারক পদে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
ঢাকা/মামুন/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কেরানীগঞ্জে ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৪
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ইট-বালু ব্যবসায়ী মীর জুবায়ের হোসেন হত্যা মামলায় চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা-বাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মুকবুল হোসেনের ছেলে রায়হান হোসেন (৩০), শফিকুর রহমানের ছেলে ইফতেখার রহমান সেজান (৩০), হাসেম তপদাদের ছেলে সোহাগ তপদার (৩০) ও হারুন শেখের ছেলে মাসুদ শেখ (৩৫)। তারা সবাই দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার শুভ্যাড্ডা পূর্বপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
গত ২২ মার্চ প্রকাশ্য দিবালোকে গোলামবাজার আবু বক্কর সিদ্দীক এন্টারপ্রাইজের সামনে ব্যবসায়ী মীর জুবায়ের হোসেনকে বিএনপিতে যোগদানকারী মোল্লা ফারুকের নেতৃত্বে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় নিহতের বড়ভাই মীর হামিদুর রহমান বাদী হয়ে সন্ত্রাসী মোল্লা ফারুকসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। বিএনপি নেতা সন্ত্রাসী মোল্লা ফারুকের ডানহাত আওয়ামী লীগ নেতা সোবহান মিয়া, আমির হোসেন, সবুজ আলী, সাকিব হোসেন, জাবেদ আলী ও আব্দুর রহিম পলাতক রয়েছে।
বাদী মীর হামিদুর রহমান বলেন, মামলা হওয়ার পর থেকে আমার পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে বিএনপি নেতা মোল্লা ফারুক লোকজন।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ এর সহকারী পুলিশ সুপার শামীম হাসান সরদার বলেন, ইট-বালু, সিমেন্ট ও জমির ব্যবসার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মোল্লা ফারুকের নেতৃত্বে যুবায়ের হোসেনকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে। মঙ্গলবার গভীর রাতে র্যাব-১০ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানীর রমনা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।