তামিম ইকবালের জন্য শোবিজ তারকাদের প্রার্থনা
Published: 24th, March 2025 GMT
হার্ট অ্যাটাক করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। দুশ্চিন্তায় ডুবে গেছে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। সুস্থতা কামনা করছেন তামিমের।
আজ সোমবার তামিমের অসুস্থতার খবর ছড়ানোর শাকিব নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, বাংলাদেশ ক্রিকেটের গর্ব তামিম ইকবালের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে আনুন।
তামিম ইকবালের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব লিখেছেন, তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠো তামিম।
শবনম ফারিয়া লিখেছেন, ‘তামিম ইকবালের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। তোমাকে আমার প্রার্থনায় রাখছি!’
তমা মির্জা লিখেছেন, ‘তামিম ইকবালের দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করছি।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল ত ম ম ইকব ল র দ র ত
এছাড়াও পড়ুন:
মেয়েকে ধর্ষণে বাবার ফাঁসি
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবা আলতাপ হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আলতাপ হোসেন (৪৬) সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের মৃত সাদেক আলী মৃধার ছেলে। তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা হুদাপাড়া গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে বসবাস করতেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পার্শ্ববর্তী গাংনী ইউনিয়নে ভুক্তভোগী কিশোরীর বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েকদিন পর পেটে ব্যথা ও বমি বমি ভাব হলে পরীক্ষা করা হয়। এতে ২-৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি ধরা পড়ে।
ভুক্তভোগী জানায়, ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তার মা বোনের বাড়িতে গেলে ওইদিন রাতে বাবা ঘরে একা পেয়ে তাকে ধর্ষণ করে। হত্যার ভয় দেখিয়ে পরবর্তী ২-৩ মাসে আরও ৭-৮ বার ধর্ষণ করে তার বাবা। ২০২৪ সালের ৭ মার্চ ভুক্তভোগী কিশোরীর মা বাদী হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধিত ২০২০)-এর ৯(১) ধারায় মামলা করেন।
তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বাবর আলী গত ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর অভিযুক্ত আলতাপের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর ৮ স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে মামলায় রায় ঘোষণা করেন আদালত।
চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (স্পেশাল পিপি) এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, কিশোরী ধর্ষণ মামলায় বাবা আলতাপ হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানার আদেশ তার (দণ্ডিত ব্যক্তির) জীবদ্দশায় অথবা মৃত্যুর পরবর্তী পর্যায়ে প্রথম দায়-দেনা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে, আদালত এটা রায়ে উল্লেখ করেছেন।’