রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ প্রত্যাশিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ প্রত্যাশিত নয় বরং  তারা দেশের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা ও দায়িত্ব পালন করবে।

আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সারজিস আলম বলেন, সেনাপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে নিজেদের (এনসিপি) মধ্যে কোনো মতানৈক্য নেই। এ সময় তিনি ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ বা অন্য যে কোনো নামে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার গল্প যাতে কেউ না শোনায় এ আহ্বান জানান।

গুজবকে ব্যাধি উল্লেখ করে তরুণ এ নেতা বলেন, গুজববিরোধী সেল তৈরির জন্য সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি জনগনকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। দুপুরে ও বিকেলে পঞ্চগড় জেলায় পাঁচ উপজেলায় পথসভা করার কথা রয়েছে এনসিপি নেতা সারজিস আলমের।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এনস প জ ত য় ন গর ক প র ট

এছাড়াও পড়ুন:

এসএসসির পরীক্ষা হলে বই ও মোবাইলফোন, ৯ শিক্ষকে অব্যাহতি

বাগেরহাটে এসএসসি পরীক্ষা চলাকালে কক্ষে বই, খাতা ও মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ৯ শিক্ষককে পরীক্ষার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। 

মঙ্গলবার ইংরেজি প্রথম পত্রের পরীক্ষা চলাকালীন মোরেলগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ১০১, ১১০ ও ২১০ নম্বর কক্ষে টেবিলের উপরে ও নিচে ব্যাগ, বই, খাতা ও মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব মো. শহিদুল ইসলামের সই করা আদেশে ৯ শিক্ষককে ২০২৫ ও ২০২৬ সালের জন্য পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ওই কেন্দ্রটিতে ১১টি বিদ্যালয়ের ৪৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষা দিচ্ছেন।

অব্যাহতিপ্রাপ্ত ৯ শিক্ষক হলেন- চিপা বারইখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মাসুম বিল্লাহ ও নিমাই চন্দ্র রায়। জিউধরা সেরজন স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহানাজ আক্তার, তাপস কুমার মজুমদার, শহিদুল ইসলাম ও সোহেলী পারভিন। শহীদ শেখ রাসেল মুজিব উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পলি দেবনাথ, নাসির উদ্দিন খান ও অম্বিকাচরণ লাহা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শফরুল ইসলাম।

এ বিষয়ে কেন্দ্র সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, পাবলিক পরীক্ষা চলাকালীন সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ৩টি কক্ষে বই ও মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। ওই কক্ষগুলোতে দায়িত্বে থাকা ৯ শিক্ষককে ২ বছরের জন্য পরীক্ষার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।  


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ