ন্যাশনাল এআই আর্ট-এ-থন প্রতিযোগিতায় আবেদন আগামীকাল মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) শেষ হবে। এটি এআই ডিজাইন প্রতিযোগিতা। এ পুরস্কারের মোট অর্থমূল্য ছয় লাখ টাকা। প্রতিযোগিতায় পেশাদার ও শিক্ষার্থীরা (একক বা দুই সদস্যের দল) অংশ নিতে পারবেন। শিল্প ও প্রযুক্তির মেলবন্ধনে অংশ নিতে চাইলে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ক্রমবর্ধমানভাবে জনপ্রিয় হচ্ছে। আমরা কীভাবে কাজ করি, নতুন নতুন ডিজাইন করি এবং যোগাযোগ করি, এ সবই এআইয়ের মাধ্যমে তৈরি করা যাচ্ছে। ন্যাশনাল এআই আর্ট-এ-থন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা এআই-জেনারেটেড আর্টওয়ার্ক তৈরি করবেন, যা বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি প্রদর্শন করবে। জাতীয় এআই আর্ট-এ-থন এআই-চালিত শিল্প/আর্ট প্রতিযোগিতা। এই অনন্য প্রতিযোগিতাটি বাংলাদেশি শিল্প চর্চাকারী, শিল্প পেশাদার, ছাত্র (আঠার বছর+) (শিল্পী, নির্মাতা, স্থপতি, গ্রাফিক ডিজাইনার ও অন্যান্য ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট), প্রযুক্তিবিদ এবং এআই উত্সাহীদের একটি গতিশীল ও সৃজনশীল প্রতিযোগিতায় একত্রিত করবে। মাইক্রোসফট, ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো (কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগ, জন এইচ ড্যানিয়েলস ফ্যাকাল্টি অব আর্কিটেকচার, ল্যান্ডস্কেপ এবং ডিজাইন, ইনফরমেশন ফ্যাকাল্টি), ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ, বাকবন লিমিটেড এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ এ আয়োজন করছে।

আরও পড়ুনইতালির বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি, আবেদন স্নাতক-স্নাতকোত্তরে২ ঘণ্টা আগেকারা আবেদনের সুযোগ পাবেন-

গ্রুপ এ: পেশাদার (ব্যক্তি বা দল সর্বোচ্চ ৩ জন সদস্য পর্যন্ত)

গ্রুপ বি: ছাত্র (ব্যক্তি বা দল সর্বোচ্চ ৩ জন সদস্য পর্যন্ত)

দ্রষ্টব্য: নারী অংশগ্রহণকারীদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ মার্চ ২০২৫

আরও পড়ুনআইডিবি দেবে ৭২০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ, মিলবে হাতখরচের অর্থ২৩ মার্চ ২০২৫আরও পড়ুনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্পায়ার লিডারস প্রোগ্রাম, আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন ১৭ মার্চ ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ড জ ইন

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধারা জাতির গর্ব: সেনাপ্রধান

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধারা জাতির গর্ব হিসেবে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, এই আন্দোলনে তরুণ সমাজ শুধু অংশগ্রহণই করেনি বরং কীভাবে সত্য ও সঠিক পথে ন্যায় সংগত দাবী আদায় করা যায় সেই অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ ‘আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্স’-এ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাদের পরিবারদের সম্মানে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ৭২ জন আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যরাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জুলাই যোদ্ধাদের স্বপ্নপূরণে সব সময় পাশে থেকেছে। সেনাপ্রধান অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে’—এই মূলমন্ত্র বুকে ধারণ করে অতীতের মতো ভবিষ্যতেও দেশমাতৃকার কল্যাণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় পাশে থাকবে।

দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, সততা, মানবিকতাবোধ ও নিয়মানুবর্তিতার সমন্বয়ে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করলে এই দেশ সমৃদ্ধির শিখরে আরোহণ করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন সেনাপ্রধান। তিনি সেই স্বপ্নপূরণে সবাইকে একযোগে কাজ করার অনুরোধ জানান।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের ও নিহত যোদ্ধাদের প্রতিটি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধারা জাতির গর্ব: সেনাপ্রধান
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অন–ক্যাম্পাস মাস্টার্সে ভর্তিতে আবেদন শুরু, ফি ৫০০, ফেলোশিপসহ নানা সুযোগ
  • বৈশ্বিক বিনিয়োগের দুয়ার খুলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫