পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সাবেক প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সাজিদ উর রোমানকে। আজ রোববার দুদক সূত্রে অনুসন্ধানের বিষয়টি জানা গেছে।

এর আগে গত ১৩ মার্চ সিআইডির সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া ও তাঁর দুর্নীতিতে সহায়তাকারী পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়। মোহাম্মদ আলী মিয়া ছাড়া বাকি পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন সিআইডির প্রশাসন শাখার বিশেষ পুলিশ সুপার মিনহাজুল ইসলাম, বিশেষ পুলিশ সুপার (ঢাকা মহানগর পশ্চিম) এ কে এম ইমরান ভূঁইয়া, সাইবার ক্রাইমের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমা, পরিদর্শক মানব শাহাজাদা ও পরিদর্শক মনিরুজ্জামান।

বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডার ১৫তম ব্যাচে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে ১৯৯৫ সালের ১৫ নভেম্বর চাকরিতে যোগ দেন মোহাম্মদ আলী মিয়া। ২০২২ সালের আগস্টে তিনি সিআইডিপ্রধান হন। গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট মোহাম্মদ আলীকে সিআইডি থেকে সরিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়। এরপর গত ২২ আগস্ট তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। মোহাম্মদ আলী মিয়ার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায়।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আগস ট স আইড

এছাড়াও পড়ুন:

হামজার অভিষেকে গোল মিস করে সমতা বাংলাদেশের 

লাল-সবুজের দলে হামজা চৌধুরী যোগ দিতেই দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দামী ফুটবল দলে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। র‌্যাঙ্কিংয়ে ভারতের চেয়ে বেশ পিছিয়ে থাকলেও হামজার প্রভাব বাংলাদেশ শিবিরে স্পষ্ট ছিল। শিলংয়ের এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে ওই প্রভাব কাজে লাগিয়ে শুরু থেকে শেষ মিনিট পর্যন্ত গোলের সুযোগ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু একের পর এক সুযোগ হারিয়ে গোল শূন্য সমতা করেছে হাবিয়ের ক্যাবরেরার দল। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ