Samakal:
2025-03-25@14:58:45 GMT

উৎসবে ডিজিটাল ক্যানভাস

Published: 23rd, March 2025 GMT

উৎসবে ডিজিটাল ক্যানভাস

ঈদ মানেই আনন্দ। সে আনন্দ প্রিয়জনের সঙ্গে ভাগাভাগি করলে তা হয়ে যায় দ্বিগুণ। স্মার্টফোন উদ্ভাবনের প্রযুক্তি ব্র্যান্ড টেকনো ঈদ অফার ঘোষণা করেছে। স্মার্টফোনে রয়েছে বিশেষ মূল্যছাড়। ইতোমধ্যে ব্র্যান্ডের ক্যামন ও স্পার্ক সিরিজের সাশ্রয়ী দামে বিশেষ ফিচার ও ডিউরেবিলিটি দিয়ে গ্রাহককে পরিষেবা দিয়েছে। বিশেষ করে ব্র্যান্ডের ক্যামন ৩০ (১২ জিবি), ক্যামন ৩০ এস, স্পার্ক ৩০ আর স্পার্ক ৩০ সি মডেল রয়েছে বিশেষ সুবিধা। ঈদের খুশি জমবে বেশি ট্যাগলাইনে আসন্ন ঈদুল ফিতরে উল্লিখিত মডেলের যে কোনো ক্রয়ে মিলবে বিশেষ উপহার। যার মধ্যে থাকছে ইলেকট্রিক বাইক, ফ্যান্টম ভি ফোল্ড টু, ফ্যান্টম ফ্লিপ বা নগদ সর্বোচ্চ তিন হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক জেতার সুযোগ। বিশেষ অফার শেষ হবে ৩১ মার্চ। উপহারে আগ্রহী হলে পছন্দের স্মার্টফোন মডেলের রিটেইল কোড সংগ্রহ করতে হবে।

ঈদুল ফিতর উৎসবকে আনন্দময় করতে ‘ঈদের খুশি’ প্রচারণা ঘোষণা করেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স। বিশেষ প্রচারণায় ব্র্যান্ডটি ক্যাশব্যাক, নিশ্চিত উপহার ও বিশেষ সারপ্রাইজ জেতার সুযোগ দেবে।
ব্র্যান্ডের নির্দিষ্ট মডেলের স্মার্টফোনে আগ্রহীরা এমন অফার পাবেন। ইতোমধ্যে ঈদ আনন্দে ব্র্যান্ডটি বিশেষ প্রচারণা শুরু করেছে, যা শেষ হবে ১ এপ্রিল। ঈদ সামনে রেখে অনেকেই পুরোনো ফোন বদলে নতুন স্মার্টফোন কেনার পরিকল্পনা করেন। ব্র্যান্ডের বিশেষ অফারে এবার গ্রাহক পছন্দের ডিভাইস কেনার সঙ্গে নিশ্চিত ক্যাশব্যাক ও পুরস্কার জেতার সুযোগ পাবেন। ব্র্যান্ডের নোট ৪০এস, হট ৫০ প্রো প্লাস, হট ৫০ প্রো, হট ৫০ আই এবং স্মার্ট নাইন– নির্দিষ্ট মডেলের যে কোনোটি কিনলেই গ্রাহক অফারে অংশ নিতে পারবেন।
নোট ৪০এস মডেলের সঙ্গে থাকবে ওয়্যারলেস ম্যাগনেটিক চার্জার, আর হট ৫০ প্রো ও হট ৫০ আই স্মার্টফোনে পাবেন বাজেটবান্ধব দামে প্রিমিয়াম ফিচার। বাজেটের মধ্যে পারফরম্যান্সের জন্য সুপরিচিত হট ৫০ আই এবং স্মার্ট-নাইন মডেলে থাকছে বিশেষ সুযোগ।
ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে বিজয়ীরা জিততে পারেন নতুন স্মার্টফোন বা কক্সবাজার ভ্রমণে কাপল টিকিট। অফারে অংশগ্রহণে কেনা পণ্যের সঙ্গে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করলেই মিলবে নিশ্চিত অফারের সুযোগ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আনন দ

এছাড়াও পড়ুন:

নাম বদলাতে পারে মঙ্গল শোভাযাত্রার

বাংলা নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলাতে পারে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। নতুন নামের বিষয়ে আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে। সব জাতিসত্তার অংশগ্রহণে এবারের শোভাযাত্রায় নতুন রং, গন্ধ ও সুর পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি।

গতকাল রোববার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ে জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ উদযাপন নিয়ে সভা শেষে উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। তিনি বলেন, এবার চারুকলা থেকে যে শোভাযাত্রা বের হবে, এতে সত্যিকার অর্থেই নতুন জিনিস দেখা যাবে। এই শোভাযাত্রা হবে বাঙালি, চাকমা, মারমা, গারো– প্রত্যেকের। এ জন্য মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলাতে পারে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটি প্রথমে আনন্দ শোভাযাত্রা নামে শুরু হয়েছিল। পরে হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈঠকে সবাই যদি একমত হয়, তবে আবার নাম পরিবর্তন হতে পারে। এবারের শোভাযাত্রাটি আর বাঙালিদের শোভাযাত্রা না। কেন্দ্রীয়ভাবে এটিকে ডাকা হবে, যে নামে সবাইকে একটা ছাতার মধ্যে আনা যায়। 

মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি দেওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন,  ‘ইউনেস্কো আগামীবার জানবে এ শোভাযাত্রা আরও বড় হয়েছে, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়েছে। ইউনেস্কোর এটাতে খুশি হওয়ার কারণ হবে, আপত্তি করার কোনো কারণ নেই। আমরা বরং এতদিন অনেকগুলো জাতি-গোষ্ঠীকে মাইনাস করে এসেছিলাম। এটাকে সংশোধন করছি।’ অনুষ্ঠানটি পুনর্বিবেচিত হয়েছে, তাই এর নামটিও পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

বিভিন্ন আয়োজন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমিতে রক কনসার্ট হচ্ছে। যেখানে চাকমা, গারো, মারমা ও বাংলা ব্যান্ড– সবাই পারফর্ম করবে। এ ছাড়া চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে বাউল ও ফকিররা গান গাইবেন। ওদের একটা উৎসব হবে সেখানে। ১৪ এপ্রিল সংসদ ভবনের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শোর আয়োজন করা হবে। চীনের দূতাবাসের সহযোগিতায় ড্রোন শো হবে।‌ বিকেলে গান শুনবেন, সন্ধ্যার পর দেখবেন সংসদ ভবনের ওপর বাংলার আকাশের ড্রোন দিয়ে কিছু ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে।’ 

উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এবার ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরের পার্শ্ববর্তী এলাকায় সুরের ধারার গানের অনুষ্ঠান হবে। মেলার মতো আয়োজনও সেখানে করা হবে। ঢাকার নানান জায়গায় উৎসব ছড়িয়ে যাবে। সূর্যাস্তের মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে– এবার আমাদের নির্দেশনা এটা না। কোন অনুষ্ঠান কখন শেষ হবে, সেটা স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টরা ঠিক করে নেবে।’ তিনি জানান, এবার প্রতিটি জেলা ও উপজেলার জন্য বরাদ্দ দ্বিগুণ হয়েছে। পাশাপাশি যে জেলাগুলোতে ভিন্ন ভাষাভাষী লোকজন আছেন, সেগুলোতে বরাদ্দ আরও বেশি হবে।

এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, নববর্ষের আয়োজন নিয়ে কাল (আজ) বৈঠক হবে। নানা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা সময় লাগবে। ঈদের ছুটি শেষে সংবাদ সম্মেলনে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঈদ আনন্দ উৎসব আয়োজন করছে ডিএনসিসি
  • ‘কন্যা’র পর নুসরাত ফারিয়া-সজলের ‘ব্যবধান’
  • বৈশাখের উৎসবে রঙ বাংলাদেশ
  • নাম বদলাতে পারে মঙ্গল শোভাযাত্রার
  • অচেনা ফোনকলে ঝুঁকি!
  • মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদলাতে পারে, জানালেন উপদেষ্টা ফারুকী
  • এ বছর জাতীয়ভাবে নববর্ষ পালন হবে অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে
  • এক উৎসবে অনেক দেশ
  • চারদিকে এত এত পুরুষের গল্প