সিদ্ধিরগঞ্জে ৫ হাজার ৬২০ কেজি পরিবেশ দূষণকারী নিষিদ্ধ পলিথিন উদ্ধার করেছে শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ। যার আনুমানিক মূল্য ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৮শ টাকা।

এ সময় পলিথিন সরবারহের কাজে ব্যবহৃত একটি কাভার্ডভ্যান (ঢাকা মেট্রো ন-১৩-৭৩৩৮) জব্দসহ তিনজনকে আটক করে হাইওয়ে পুলিশ। 

আটককৃতরা হলেন- ঢাকা জেলার, ধামরাই থানার, গাংগুটিয়া গ্রামের এসহাক মিয়ার ছেলে রফিক, মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বাংলা বাজার এলাকার রুহুল আমিন সরকারের ছেলে মনির ও নোয়াখালী জেলার সাধুরাম থানার মহাব্বাতপুর এলাকার শফিকুল রহমানের ছেলে।

রবিবার (২৩ মার্চ ) ভোর রাতে ঢাকা- চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রাম মুখী লেনে কাঁচপুর ব্রিজের ঢালে টাইগার রি- রোলিং মিল সংলগ্ন সাজেদা হসপিটাল এর সামনে থেকে ওই নিষিদ্ধ পলিথিনসহ তাদের আটক করা হয়।

শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ আবু নাঈম সিদ্দিকী এর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পলিথিন উদ্ধারের ঘটনায়আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

 

 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

এবার সতীর্থ আলবাকে কামড়ে দিলেন সুয়ারেজ 

যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারে লিওনেল মেসির সঙ্গে ইন্টার মায়ামিতে খেলছেন লুইস সুয়ারেজ। ওই দলে আছেন তাদের বার্সার সাবেক সতীর্থ জর্ডি আলবা ও সার্জিও বুসকেটস।

এর মধ্যে লস এঞ্জেলেসের বিপক্ষে গত ১০ এপ্রিল কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে খেলতে নামে ইন্টার মায়ামি। ম্যাচে ছিলেন সাবেক বার্সা ত্রয়ী মেসি-সুয়ারেজ ও আলবা। ম্যাচটি ইন্টার ৩-১ গোলে জিতেছে।

ওই ম্যাচের ৮৯ মিনিটের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যাতে দেখা গেছে সতীর্থ জর্ডি আলবার আঙুলে কামড়ে দিয়েছেন সুয়ারেজ।

ভিডিওতে দেখা যায় জটলার মধ্যে সতীর্থ আলবার কাঁধে হাত দিয়ে জোরে চাপ দেন সুয়ারেজ। এতে ব্যথা পেয়ে আলাবা তার হাত উঁচু করলে আঙুলে কামড়ে দেন সাবেক বার্সা ও উরুগুয়ের স্ট্রাইকার। ধারণা করা হচ্ছে, সুয়ারেজ মনে করেছিলেন আঙুলটা প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়ের।

ওই সময় আলবাকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন সাবেক চেলসি ও এসি মিলানের ফ্রান্স স্ট্রাইকার অলিভার জিরু। এটি সুয়ারেজের ফুটবল ক্যারিয়ারে মাঠে চতুর্থবার কামড়ের ঘটনা।

তিনি ২০১৪ বিশ্বকাপে কামড় কাণ্ডে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছিলেন। ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ওই বিশ্বকাপে তিনি ইতালির ডিফেন্ডার কিয়েল্লিনির কাঁধে কামড়ে দিয়েছিলেন। দাঁতের দাগ পর্যন্ত বসে গিয়েছিল ইতালির সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারের কাঁধে।

এর আগে ২০১০ সালে আয়াক্সে খেলাকালীন এই স্ট্রাইকার উসমান বাক্কালকে কামড়ে দিয়েছিলেন। ওই ঘটনায় তিনি সাত ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। এরপর ২০১৩ সালে লিভারপুলে খেলার সময় চেলসির ব্রানিসলাভ ইভানোভিককে কামড়ে ১০ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। কিয়েল্লিনিকে কামড়ের ঘটনায় তিনি ৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। এবার সতীর্থকে কামড় দেওয়ায় তিনি নিষেধাজ্ঞার হাত থেকে বেঁচে যাচ্ছেন।      

সম্পর্কিত নিবন্ধ