দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় ফরিদপুর জেলার সাবেক পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

রবিবার (২৩ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে  এ আদেশ দেন। 

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক তানজির হাসিব সরকার তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, সুভাষ চন্দ্র সাহার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান করে ৫৭ লাখ ৯১ হাজার ৯৯৭ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৪ ডিসেম্বর মামলা দায়ের করা হয়। এমতাবস্থায়, মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার বিদেশগমন রহিত করা একান্ত আবশ্যক।

ঢাকা/মামুন/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ভাইরাল ভিডিও নিয়ে মুখ খুললেন মাহি

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামিরা খান মাহি। নাটকে নিয়মিত দেখা যায় তাকে। কয়েক দিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় তার নাচের ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিওতে সাহসী পোশাকে দেখা যায় মাহিকে। ভিডিওটি অন্তর্জালে ছড়িয়ে পড়ার পর সমালোচনার মুখে পড়েন এই অভিনেত্রী। তবে নীরব ছিলেন। অবশেষে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন সামিরা মাহি। কিন্তু মাহি দায় চাপিয়েছেন, ভিডিওটি যে ব্যক্তি প্রকাশ করেছেন তার ওপরে। ইচ্ছাকৃতভাবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হেয় করতেই এই নাচের ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি তার।

নাচের খণ্ডিত অংশ প্রকাশ করা হয়েছে। তা জানিয়ে সামিরা খান মাহি বলেন, “আমি ইভেন্টে অংশ নিয়ে এক ঘণ্টার মতো পারফর্ম করি। পুরো নাচের মধ্যে অনেকগুলো মুদ্রা ছিল কিন্তু সেখান থেকে কিছু অংশ নিয়ে সেটা জুম করে কেউ পাবলিশ করেছে, যেটা দেখতেও খুব বাজে লেগেছে। এমনটা করা মোটেও উচিত না।”

আরো পড়ুন:

ভেঙে যাচ্ছে তারকা দম্পতির বিয়ে?

তারাদের ভার্চুয়াল কলমে বৈশাখের শুভেচ্ছা

বিতর্কিত পোশাক নিয়ে সামিরা খান মাহি বলেন, “অনেকের মনে হয়েছে, নাচের কস্টিউমের নিচে কিছুই পরিনি। কিন্তু তা না। নাচের কস্টিউমের ভেতরে আরো দুইটা জামা পরেছিলাম। যেহেতু কস্টিউম একদম বডি ফিটিং সেজন্য হয়তো এমন লেগেছে।”

কিছু সংকটের কথা জানিয়ে মাহি বলেন, “আমাদের তো নিজস্ব কস্টিউম ডিজাইনার বা মেকআপ আর্টিস্ট নেই। যে কারণে চাইলেও সবকিছু করতে পারি না। এছাড়া এই কস্টিউমটাও পেয়েছিল পারফরম্যান্সের মাত্র একদিন আগে। যে কারণে পরিবর্তন করারও সময় ছিল না।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ