শিলংয়ে টাকা দিয়ে মাঠে অনুশীলন করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে
Published: 23rd, March 2025 GMT
বাফুফের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রথমে অনুশীলন শুরুর সময় ছিল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা। এই সময়কে ধরে নিয়ে বাংলাদেশ থেকে আসা সংবাদমাধ্যম কর্মীরা জ্ওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামের পাশের মাঠে চলে যান। সেখানে গিয়ে জানা যায় দেড় ঘন্টা পিছিয়ে স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় বাংলাদেশ দলের অনুশীলনের নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
এরপর নির্ধারিত সময়েও অনুশীলন করার জন্য টার্ফের সেই মাঠে গেলেও অনুশীলন শুরু করতে পারছিলেন না কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। কারণ ফ্লাডলাইট তখনো জ্বলে ওঠেনি। ওই মুহুর্তে বেশ বিরক্ত প্রকাশ করছিলেন বাংলাদেশ কোচ। প্রথম অনেকটা অপ্রস্তুত মাঠে বাংলাদেশ দলকে অনুশীলন করতে দিয়েছিল ভারত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।
গতকাল আবেদনের প্রেক্ষিতে ভেন্যু পরিবর্তন করলেও জানা গেল আসল কারণ। টাকা দিয়ে মাঠ ভাড়া করে নেহেরু স্টেডিয়ামের টার্ফের মাঠে অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ। অনুশীলন শুরুতে বিলম্বের কারণ ছিল সেই সময় পর্যন্ত নাকি বাফুফে টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। বাংলাদেশ থেকে পাঠানো টাকা পরিশোধ করার পরই জামাল ভূইয়া-তারিক কাজীরা অনুশীলন করতে পেরেছিলেন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
নিখোঁজের পরদিন শিশুর মুখ ঝলসানো লাশ উদ্ধার
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা থেকে নিখোঁজের এক দিন পর ৭ বছর বয়সী একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশটির মুখ ঝলসানো ছিল। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে নিজ বাড়ির পাশের এক ভুট্টাখেত থেকে পুলিশ বিবস্ত্র লাশটি উদ্ধার করে।
স্থানীয় লোকজনের ধারণা, দুর্বৃত্তরা শিশুটিকে ধর্ষণ করে পরিচয় গোপন রাখার জন্য তার মুখাবয়ব অ্যাসিড দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। শিশুটি স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়ত। তার বাবা প্রবাসী।
বড়াইগ্রাম থানা ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শিশুটি সোমবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হয়। সারা রাত খোঁজার পরও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। আজ সকালে দিনমজুরেরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে বাড়ির থেকে ৩০০ গজ দূরের একটি ভুট্টাখেতে শিশুটির মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে স্বজনেরা সেখানে গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান জানান, শিশুটির লাশ যেখানে পাওয়া গেছে, সেটা পাবনার চাটমোহর উপজেলার মধ্যে। তাই আইন অনুসারে এ বিষয়ে মামলা চাটমোহর থানায় হবে। তবে দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত ও বিচারের আওতায় আনতে বড়াইগ্রাম থানা–পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। ইতিমধ্যে দুর্বৃত্তদের অনুসন্ধানে পুলিশ মাঠে নেমেছে। হত্যার কারণ বা শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে কি না, তা ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে।