দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সিরাজগঞ্জে বিএনপির এক নেতার পদ স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া আরেক নেতাকে শোকজ করেছে জেলা বিএনপি। শনিবার রাত ৯টার দিকে জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক তানভীর মাহমুদ পলাশ স্বাক্ষরিত আলাদা চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চিঠিতে কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সদ্য সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মিজানুর রহমান বাবলুর পদ স্থগিত এবং জেলা বিএনপির আইন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও সদর উপজেলা বিএনপির সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে শোকজ করা হয়েছে। 

মিজানুর রহমানকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, আধিপত্য বিস্তারে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা, দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আপনার প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ স্থগিত করা হলো।

অপরদিকে, অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে মামলাবাজির মতো অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে আপনাকে শোকজ করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর লিখিত জবাব জেলা বিএনপির সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বরাবর জমা দিতে বলা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চিঠি দেখেছেন জানিয়ে মিজানুর রহমান বাবলু বলেন,‌ ‘আমার প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। তবুও মেনে নিয়েছি।’ অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে  ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ ব এনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

সিরাজগঞ্জে বিএনপির এক নেতার পদ স্থগিত, আরেকজনকে শোকজ 

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সিরাজগঞ্জে বিএনপির এক নেতার পদ স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া আরেক নেতাকে শোকজ করেছে জেলা বিএনপি। শনিবার রাত ৯টার দিকে জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক তানভীর মাহমুদ পলাশ স্বাক্ষরিত আলাদা চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চিঠিতে কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সদ্য সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মিজানুর রহমান বাবলুর পদ স্থগিত এবং জেলা বিএনপির আইন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও সদর উপজেলা বিএনপির সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে শোকজ করা হয়েছে। 

মিজানুর রহমানকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, আধিপত্য বিস্তারে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা, দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আপনার প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ স্থগিত করা হলো।

অপরদিকে, অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে মামলাবাজির মতো অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে আপনাকে শোকজ করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর লিখিত জবাব জেলা বিএনপির সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বরাবর জমা দিতে বলা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চিঠি দেখেছেন জানিয়ে মিজানুর রহমান বাবলু বলেন,‌ ‘আমার প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। তবুও মেনে নিয়েছি।’ অ্যাডভোকেট নাজমুল ইসলামকে  ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ