হবিগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল মুহিদ চৌধুরীকে (২২) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। 

আল মুহিদ চৌধুরী জেলা সদরে ইনাতাবাদ এলাকার কাইয়ুম চৌধুরীর ছেলে।

শনিবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় ইনাতাবাদ এলাকায় ঘুরাফেরা করছিলেন ওই ছাত্রলীগ নেতা। এ সময় একদল যুবক তাকে আটক করে মারধর করে বলে অভিযোগ। পরে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.

আলমগীর কবীর জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনে হামলার অভিযোগে একটি মামলায় মুহিদকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

ঢাকা/মামুন/টিপু 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পিরোজপুরে হাসপাতালে স্ত্রীর লাশ রেখে পালালেন স্বামী

পিরোজপুরের নেছারাবাদে হাসপাতালে এক গৃহবধূর লাশ ফেলে তাঁর স্বামী পালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গৃহবধূর বাবা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

ওই গৃহবধূর নাম বীথি আক্তার (১৮)। তিনি উপজেলার স্বরূপকাঠি পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছারছিনা গ্রামের ফাহিম হোসেনের স্ত্রী। বীথির বাবার বাড়ি উপজেলার কৃষ্ণকাটি গ্রামে; বাবার নাম মিজানুর রহমান।

মিজানুর রহমান বলেন, ‘ছয় মাস আগে প্রেমের ফাঁদে ফেলে আমার মেয়েকে (বীথি) উঠিয়ে নিয়ে যায় ফাহিম। সে বেকার, বিয়ের পর থেকে যৌতুক দাবি করে আসছিল। যৌতুক না পেয়ে প্রায়ই আমার মেয়েকে মারধর করত। রোববার মেয়েকে মারধর করে তার পরিবার বলেছে, “আপনার মেয়েকে নিয়ে যান।” পরে রাত ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে ফোন করে বলে আপনার মেয়ে মারা গেছেন। দেখি ওখানে কেউ নেই, শুধু মেয়ের লাশ পড়ে আছে হাসপাতালে (স্বরূপকাঠি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স)। ওরা আমার মেয়েকে হত্যা করে লাশ রেখে পালিয়ে গেছে।’

স্বরূপকাঠি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান জানান, বীথি আক্তার নামের মেয়েটি হাসপাতালে আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে ফাহিম হোসেন ও তাঁর বাবা সোহাগ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁদের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বনি আমিন বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে বীথির লাশ থানায় আনা হয়েছে। মেয়েটির পরিবার থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পিরোজপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। মামলা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ