বাজারে প্রচুর নকল ও নিষিদ্ধ স্কিনকেয়ার পণ্য ও প্রসাধনী ধরা পড়ছে
Published: 22nd, March 2025 GMT
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) পরিচালিত কয়েকটি অভিযানে বাজারে আমদানিনিষিদ্ধ, নকল, ভেজাল প্রসাধনী ও স্কিনকেয়ার পণ্য ধরা পড়ছে। এ ধরনের পণ্যের বিক্রি, বিপণন ও বিতরণ রোধে সংস্থাটি অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে দেশীয় উৎপাদকেরা বলছেন, বাজারে আমদানি করা কসমেটিকস ও স্কিনকেয়ার পণ্যের অর্ধেকই ভেজাল ও নকল, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দেশীয় কোম্পানিগুলো বলছে, ভেজাল ও গুণমানহীন বিদেশি কসমেটিকস বা প্রসাধনী ও স্কিনকেয়ার পণ্য বিক্রির কারণে ভোক্তারা নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এসব পণ্য নিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভেজালকারী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা উচিত। তারা জানায়, সম্প্রতি বিএসটিআই আমদানি করা ৩৪টি পণ্য পরীক্ষা করে দেখতে পায় যে এসব পণ্যের ১৭টিই ভেজাল ও মানহীন।
রাজধানীর হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার একটি বিদেশি ব্র্যান্ডের শপে সম্প্রতি বিএসটিআই অভিযান চালিয়ে দেখতে পায়, প্রতিষ্ঠানটি বেশ কয়েক ধরনের পণ্য বিএসটিআইয়ের সার্টিফিকেট না নিয়েই বিক্রি করছে। তা ছাড়া এসব পণ্যের কোনোটিরই আমদানি তথ্য বা ছাড়পত্র দেখাতে পারেনি শপটি। এ জন্য তাদের সাত দিনের সময় দিয়ে সতর্ক করা হয়।
ঢাকার মিরপুর–১০ নম্বর এলাকার শাহ আলী প্লাজায়ও বিএসটিআইয়ের অভিযানে আমদানিনিষিদ্ধ পাকিস্তানি ও ভারতীয় স্কিনকেয়ার ক্রিম বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাতকরণের প্রমাণ পাওয়া যায়। এসব নিষিদ্ধ স্কিন ক্রিম জব্দ করা হয়েছে। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাবেকুন নাহার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিএসটিআইয়ের সহকারী পরিচালক সুরাইয়া পারভীন, প্রসিকিউটিং অফিসার মো.