টেকনাফে অটোরিকশা থামিয়ে অপহরণ চেষ্টা, আটক ৩
Published: 22nd, March 2025 GMT
কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভ সড়কে অটোরিকশা থামিয়ে যাত্রীদের অপহরণের চেষ্টাকালে তিনজনকে আটক করেছেন স্থানীয় জনতা। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
শনিবার (২২ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মুন্ডার ডেইল এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। টেকনাফ থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আটককৃতরা হলেন- টেকনাফ সদর উপজেলার দরগার ছড়া এলাকার মো.
আরো পড়ুন:
টেকনাফে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ আটক ৭
জুলাই বিপ্লবে শহীদ জসিমের মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আটক ১
টেকনাফ থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন জানান, অটোরিকশার গতিরোধ করে যাত্রীদের অপহরণের চেষ্টা করেন কিছু ব্যক্তি। এসময় যাত্রীদের চিৎকার শুনে আশপাশে থাকা লোকজন এগিয়ে এসে তিনজনকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাদের আটক করে। এসময় আটককৃতদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক অপহরণ
এছাড়াও পড়ুন:
ব্যবসায়ীকে অপহরণ: যুবদলের সাবেক সভাপতি ও জানাক নেতাসহ আটক ৫
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্যবসায়ী নুর আলমকে অপহরণের অভিযোগে খুলনা মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাহাবুব হাসান পিয়ারু, জাতীয় নাগরিক কমিটি নেতা ইমন মোল্লাসহ পাঁচজনকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নগরীর বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপহৃত আওয়ামী লীগ নেতাকে বসুপাড়া এলাকার একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়।
আটক অন্যরা হলেন- সাংবাদিক জিয়াউস সদাত, ইমনের সহযোগী জয় হাসান এবং সাকিব রহমান। ইমন মোল্লা জাতীয় নাগরিক কমিটির মহানগর কমিটির সদস্য।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক মো. তৈমুর ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা ও ব্যবসায়ী নুর আলমের ছেলে খুলনার বসুপাড়া এলাকায় বসবাস করেন। সেই সুবাদে নূর আলম খুলনায় অবস্থান করনে। শুক্রবার রাতে ওই ব্যবসায়ীকে অপহরণ করা হয়। তাকে বসুপাড়ার একটি বাড়িতে রেখে ছেলের কাছে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। নুর আলমের ছেলে বিষয়টি গোয়েন্দা পুলিশকে জানান। অপহরণকারী দলের সদস্যরা মুক্তিপণ নিতে নগরীর ময়লাপোতা হোটেল গ্রান্ড প্লাসিডের সামনে আসলে প্রথমে ইমন মোল্লাকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী নগরীর বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে বাকি আসামিদের আটক করে পুলিশ।
গোয়েন্দা পুলিশের আরেক কর্মকর্তা জানান, এর আগেও ইমন মোল্লা জাতীয় নাগরিক কমিটি ও ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয়ে একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেছে। যুবদল নেতা পিয়ারুর বিরুদ্ধেও একাধিক অভিযোগ রয়েছে। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।