দক্ষিণ কোরিয়াজুড়ে ২০টিরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এসব দাবানলে শনিবার দুইজন দমকল কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আরও দুইজন দমকল কর্মী নিখোঁজ রয়েছেন। খবর রয়টার্সের

দক্ষিণপূর্বাঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে পড়া দাবানলের কারণে দেশটির সরকার ওই অঞ্চলে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে উত্তর কিয়ংসাংয়ের উলসান, উইসেয়ং এবং কিয়ংসাং অঞ্চলের আরও কয়েকটি শহর। তীব্র বাতাসের কারণে দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। শুক্রবার ওই অঞ্চলের সাতটি গ্রামের দুইশরও বেশি বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়।

সানছং কাউন্টি দপ্তর আশেপাশের আটটি শহরের বাসিন্দা ও পর্যটকদের শনিবার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টার মধ্যে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

কাউন্টিটির দপ্তর জানিয়েছে, এই অঞ্চলে দুইজন দমকল কর্মীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তাদের পরিচয় ও মৃত্যুর কারণ শনাক্ত হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানিয়েছে, শনিবার বিকাল ৩টার মধ্যে দাবানল ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে, তবে তার মধ্যে আগুন নতুন করে আরও ৭১৬ একরজুড়ে ছড়িয়েছে।

এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট চোই সাং-মোক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ন হত আগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে ২০টির বেশি দাবানল, ২ দমকল কর্মীর মৃত্যু

দক্ষিণ কোরিয়াজুড়ে ২০টিরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এসব দাবানলে শনিবার দুইজন দমকল কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আরও দুইজন দমকল কর্মী নিখোঁজ রয়েছেন। খবর রয়টার্সের

দক্ষিণপূর্বাঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে পড়া দাবানলের কারণে দেশটির সরকার ওই অঞ্চলে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে উত্তর কিয়ংসাংয়ের উলসান, উইসেয়ং এবং কিয়ংসাং অঞ্চলের আরও কয়েকটি শহর। তীব্র বাতাসের কারণে দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। শুক্রবার ওই অঞ্চলের সাতটি গ্রামের দুইশরও বেশি বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়।

সানছং কাউন্টি দপ্তর আশেপাশের আটটি শহরের বাসিন্দা ও পর্যটকদের শনিবার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টার মধ্যে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

কাউন্টিটির দপ্তর জানিয়েছে, এই অঞ্চলে দুইজন দমকল কর্মীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তাদের পরিচয় ও মৃত্যুর কারণ শনাক্ত হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানিয়েছে, শনিবার বিকাল ৩টার মধ্যে দাবানল ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে, তবে তার মধ্যে আগুন নতুন করে আরও ৭১৬ একরজুড়ে ছড়িয়েছে।

এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট চোই সাং-মোক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ