বিষণ্নতাসংক্রান্ত এই ভ্রান্ত ধারণাগুলো আপনার মধ্যেও আছে?
Published: 22nd, March 2025 GMT
মন খারাপ যে কারোরই হতে পারে, সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। তবে মন খারাপ কখন বিষণ্নতার দিকে যাচ্ছে, তা বোঝাটা জরুরি। আর বিষণ্নতা কোনো লজ্জার বিষয় নয়। কারও ‘দোষ’ও নয়। এটি একটি মানসিক রোগ, যার আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে।
তবে আক্রান্ত অনেকে মনে করেন, বিষণ্নতা জিন–পরি বা কালোজাদুর মাধ্যমে হয়। এ ছাড়া অনেকে মনে করেন, প্রতিহিংসাবশত তাবিজ-কবজ করে কাউকে বিষণ্নতায় আক্রান্ত করা যায়। যদিও এসবের কোনো বাস্তব ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
বিষণ্নতা প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় যেসব ওষুধ ব্যবহৃত হয়, অনেকে বলে থাকেন, সেগুলো মূলত ঘুমের ওষুধ, যা দীর্ঘদিন খেলে রোগী এই ওষুধে আসক্ত হয়ে পড়তে পারেন। এ ছাড়া কারও কারও কাছে শোনা যায়, বিষণ্নতার ওষুধে রোগীর লিভার, কিডনি ও হার্টের গুরুতর ক্ষতিসাধন করতে পারে—এগুলোও সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। বিষণ্নতার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলো মূলত অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট গ্রুপের ওষুধ (টিসিএ, এসএসআরআই), বড় ধরনের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নির্দিষ্ট মাত্রায় দীর্ঘদিন যা সেবন করা যায়।
মন খারাপ মানেই বিষণ্নতা নয়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খুন নাকি আত্মহত্যা, সুশান্তের অপমৃত্যুর মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে কী আছে
আত্মহত্যাই করেছিলেন সুশান্ত সিংহ রাজপুত। তাঁর মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করেছে ভারতের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন বা সিবিআই। পাঁচ বছর কেটে গিয়েছে সুশান্তের মৃত্যুর। কিন্তু ধোঁয়াশা ছিল অভিনেতার মৃত্যু নিয়ে। গতকাল শনিবার মুম্বাই আদালতকে সিবিআই এই মামলার শেষ রিপোর্ট জমা দিল। খবর বলিউড হাঙ্গামার
২০২০ সালের ১৪ জুন বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল সুশান্তের মরদেহ। অভিনেতার মৃত্যু নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি।
সুশান্ত সিং রাজপুত