আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়েছেন। জুলাই মঞ্চের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। এতে শহাবাগ মোড়ে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।

আজ শনিবার বিকেল তিনটার দিকে শাহবাগ মোড়ে সরেজমিনে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা শাহবাগ মোড়ে সড়কে মাঝে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। সড়কে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের পাশ দিয়ে ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে। সড়কে কিছুটা যানজটও সৃষ্টি হয়েছে।

আন্দোলনকারীদের দাবি, কোনো চক্রান্ত করে অভ্যুত্থানের খুনি দল আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করা যাবে না।  ছাত্র-জনতার মধ্যে ছোটখাটো নানা বিষয়ে মতানৈক্য থাকলেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে সবার মত একই। ‘রিফাইন্ড’ আওয়ামী লীগ, বা যে নামে কিংবা মোড়কেই হোক, এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। প্রয়োজনে ছাত্র জনতা আবার রাস্তায় নামবে, রক্ত দিবে তবুও আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে দিবে না।

শাহবাগ মোড়ে দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা জানান, বেলা দেড়টার দিকে কিছু শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে শাহবাগ মোড়ে আসেন। তারা রাস্তায় অবস্থান  নিয়ে বিক্ষোভ করতে শুরু করেন। তারা অবস্থান কর্মসূচির পাশ দিয়ে যানবাহন সচল রাখার চেষ্টা করছেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ হব গ ম ড় অবস থ ন ন আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীর সুরুজ হত্যায় বোন ও দুই ভাগ্নে গ্রেপ্তার

রাজশাহী নগরের বিলশিমলা এলাকার বাসিন্দা মো. সুরুজ (৪৫) হত্যা মামলায় তার বোন ও দুই ভাগ্নেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। 

সোমবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে র‌্যাব-৫ এর রাজশাহীর একটি দল মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর গ্রাম থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। 

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সুরুজের বোন জাহানারা বেগম (৫০), জাহানারার ছেলে মো. হিরা (৪০) ও আশরাফ আলী (৪৫)। তাদের বাবার নাম মৃত আনিচুর রহমান। বাড়ি বহরমপুর ব্যাংক কলোনী এলাকায়।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানিয়েছে, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে গত ১১ এপ্রিল নগরের সিটি বাইপাস এলাকায় আসামিরা সুরুজকে মারধর করেন। হিরা ইট দিয়ে তার মামা সুরুজের মাথায় আঘাত করেন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে সুরুজ মারা যান।

এ ঘটনায় নিহত সুরুজের ছেলে নগরের রাজপাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকেই আসামিরা পলাতক ছিলেন। র‌্যাব তাদের গ্রেপ্তার করে থানায় হস্তান্তর করেছে।

ঢাকা/কেয়া/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ