সাধারণ জ্ঞান-৩: মার্চ-২০২৫। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব
Published: 22nd, March 2025 GMT
শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়তার জন্য নিয়মিত এ আয়োজন।
১.
বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের অবস্থান— ৩৫তম। দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।
২.
‘কারফিউ’র অপর নাম— সান্ধ্য আইন। এ আইনের আক্ষরিক অর্থ সন্ধ্যার পর চলাচলের নিয়মকানুন।
৩.
বাংলাদেশে প্রথম EPI টিকা (Expanded Program on Immunization) কার্যক্রম শুরু হয়— ৭ এপ্রিল ১৯৭৯ সালে। তখন ৬টি সংক্রামক রোগের টিকা দেওয়া হয়।
৪.
জাতিসংঘের মানবাধিকার–বিষয়ক হাইকমিশনারের নাম— ফলকার টুর্ক।
৫.
‘ট্রাম্প টাওয়ার’ ৫৮ তলা উঁচু ভবন অবস্থিত— নিউইয়র্কের ম্যানহাটানে।
৬.
মক্কা থেকে মদিনায় পথে হজরত মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করেন, সেই পথের নাম— ‘নবীর কদম’।
৭.
‘বাংলাদেশের দারিদ্র৵ মানচিত্র ২০২২’ প্রকাশিত হয়— ৩০ জানুয়ারি ২০২৫।
৮.
২০২৫ সালের অমর একুশে বইমেলা প্রতিপাদ৵ বিষয় ছিল— ‘জুলাই গণ–অভু৵ত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ।
৯.
দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চালু হয়— স্কিন ব্যাংক।
১০.
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যবিধিতে যুক্ত হয় —‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান’।
আরও পড়ুনসাধারণ জ্ঞান–২: ফেব্রুয়ারি-২০২৫। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব১৫ মার্চ ২০২৫১১.
সারা দেশে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়— ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
১২.
যমুনা রেলসেতুতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়— ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
১৩.
বাংলাদেশের দীর্ঘতম একক রেলসেতু হলো— যমুনা রেলসেতু (দৈর্ঘ৵ ৪.৮ কিলোমিটার)।
১৪.
‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালিত হয়— ২৫ ফেব্রুয়ারি।
১৫.
দুর্নীতি ধারণা সূচক ২০২৪ সালে শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ দক্ষিণ সুদান। সবচেয়ে কম— দেশ ডেনমার্ক, বাংলাদেশের অবস্থান ১৪তম।
১৬.
বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা— ইংরেজি। মাতৃভাষা অনুসারে বিশ্বের শীর্ষ ভাষা— মান্দারিন।
১৭.
বাংলাদেশের সর্বাধিক সুন্দরবনের অংশ রয়েছে— বাগেরহাট জেলায় (২২৯৩.৫৭ বর্গ কিমি)।
১৮.
বাংলাদেশে (দারিদ্র৵ মানচিত্র ২০২২) দারিদ্রে৵র হার— ১৯.২%।
১৯.
বিশ্বের প্রথম স্কিন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়— যুক্তরাষ্ট্রে।
২০.
নামিবিয়ার জাতির পিতার নাম— স্যাম নুজোমা।
আরও পড়ুনপেছাল গণিত পরীক্ষা, এসএসসি-২০২৫-এর নতুন রুটিন প্রকাশ১৯ মার্চ ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অবস থ
এছাড়াও পড়ুন:
জার্মানির ২৮ লাখ নাগরিক জীবনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি
প্রযুক্তির এ যুগে ঠিকানা খুঁজে পাওয়া, কারও বিষয়ে সন্ধান করা, কোনো বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া, বিমান টিকিট কেনা কিংবা দৈনন্দিন কেনাকাটা, অর্থাৎ দিনের প্রয়োজনীয় সব কিছুতেই দরকার ইন্টারনেট। কিন্তু ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে বিপুলসংখ্যক মানুষ জীবনে কখনো ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি—এমন তথ্য সামনে এলে ভ্রু কুঁচকাতে হয় বৈকি।
জার্মানির জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তরের ২০২৪ সালের হিসাবে দেখা গেছে, দেশটির ২৮ লাখ মানুষ জীবনে কখনো ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি। সরকারের হিসাব অনুযায়ী, জার্মানির জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে আট কোটি। সেই হিসাবে জার্মানির প্রায় ৪ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি।
পুরো ইউরোপে পরিচালিত তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহারবিষয়ক গবেষণা থেকে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
জার্মান সরকারের তথ্যমতে, ১৬ থেকে ৭৪ বছর বয়সীরা এই তালিকায় রয়েছেন। যাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন না, তাঁদের অফলাইনার বলে অভিহিত করেছে সরকার।
পরিসংখ্যান আরও বলছে, ৬৫ থেকে ৭৪ বছর বয়সী মানুষের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহার না করার প্রবণতা বেশি। দেখা গেছে, বয়স যত কম, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা তত বেশি।
ইউরোপের অন্যান্য দেশের অবস্থা
পরিসংখ্যান বলছে, ইউরোপের ৫ শতাংশ মানুষ জীবনে কখনো ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি।
নেদারল্যান্ডস ও সুইডেনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। দেশ দুটিতে অফলাইনারদের সংখ্যা ১ শতাংশেরও কম।
ইন্টারনেট ব্যবহার না করার দিক থেকে তালিকার শীর্ষে রয়েছে ক্রোয়েশিয়া। দ্বিতীয় অবস্থানে গ্রিস। ক্রোয়েশিয়ায় এই সংখ্যা ১৪ শতাংশ ও গ্রিসে ১১ শতাংশ।
জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন বলছে, ২০২৪ সালে বিশজুড়ে ৩২ শতাংশ মানুষর ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি।