দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত ভর্মার বাড়ি থেকে উদ্ধার হলো বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। তাঁর বাংলোয় আগুন লেগেছিল, সেই সময় তিনি দিল্লিতে ছিলেন না। পরিবারের সদস্যরাই ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশে খবর দেন। 

ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় আগুন নেভানো হয়। ফায়ার পকেট রয়েছে কিনা, তা দেখতে গিয়েই ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা অবাক হয়ে যান। বের করে আনেন কোটি কোটি টাকা।  

খবর পেয়েই তড়িঘড়ি কলেজিয়ামের বৈঠক ডাকেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। এ সময় যশবন্ত ভর্মাকে অবিলম্বে এলাহাবাদ হাইকোর্টে ট্রান্সফার করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। তাঁকে ইমপিচ করা হবে কিনা, তা নিয়েও আলোচনা চলছে। এনডিটিভি।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কুড়িগ্রামে বর্ষবরণে নানা আয়োজন

‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো’ গানের মধ্য দিয়ে কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে নতুন বছর ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করেছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ।

আজ সোমবার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় বর্ষবরণের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। এতে জেলা প্রশান, প্রচ্ছদ, হিজিবিজি, সরকারি কলেজ, উদীচী, এনসিটিএফ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জেলা বিএনপিসহ বিভিন্ন সংগঠন আলাদাভাবে শোভাযাত্রার আয়োজন করে।

জেলার ঐতিহ্য গরুর গাড়ি, পুতুল নাচ, চরের কৃষকদের নানা কথা উঠে আসে শোভাযাত্রার মোটিভগুলোতে। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাটি জেলা শহরের কুড়িগ্রাম সরোবরে গিয়ে শেষ হয়। এছাড়াও সেখানে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। পাশাপাশি কুড়িগ্রাম ইকো পার্কে পুতুল নাচ, ভেলাকোপা গ্রামে লাঠি খেলা, পাঁচগাছির ভেলুর বাজারে ঘোড়া খেলাসহ দিন্যবাপী বর্ষবরণের নানা আয়োজন জেলার বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত হবে। তবে বিগত কয়েকবছর ধরে জেলায় বৈশাখী মেলা না হওয়ায় কিছুটা অখুশি দেখা যায় জেলা শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে।

জেলা শহরের বাসিন্দা হামিদুল হক বলেন, ‘প্রতিবছর কুড়িগ্রামে ধুম-ধাম করে বর্ষ বরণ হলেও, বিগত কয়েক বছর থেকে বৈশাখী মেলা হয় না, এটি হলে ভালো হতো।’

পুতুল নাচ দেখতে আসা জারা ইসলাম বলেন, ‘বাবার সঙ্গে প্রথম পুতুল নাচ দেখতে আসলাম, খুব ভালো লাগছে।’

হিজিবিজির সংগঠক রাজ্য জ্যোতি বলেন, ‘বর্ষ বরণের নানা আয়োজন কুড়িগ্রাম সরোবরে দিনব্যাপী চলবে। প্রশাসন থেকে সব ধরণের নিরাপত্তা দিচ্ছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ