রোজায় আমাদের খাদ্যাভাসের পরিবর্তন আসে। খাওয়া দাওয়া বেশি হলে লুজ মোশন হতে পারে। আর লুজ মোশন হলে শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়।

অধ্যাপক ডা. মোঃ ফয়জুল ইসলাম চৌধুরী, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, মেডিসিন বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘রোজায় অনেকের সকাল বেলায় লুজ-মোশন দেখা দিতে পারে। এতে আতঙ্কিত হবার কোনো কারণ নেই। অল্প স্বল্প লুজ মোশন হলে আপনি রোজা রাখতে পারেন। তবে লুজ মোশন যদি খুব বেশি হয়ে যায় এবং ব্লাড প্রেসার কমে যায় তাহলে রোজা রাখা সম্ভব না।’’
দই: ‍লুজ মোশনের ঝুঁকি এড়াতে খাবার তালিকায় রাখতে পারেন দই। এই দুগ্ধজাত খাবারটিতে রয়েছে উপকারি ব্যাকটেরিয়ারা। যা শরীরে প্রবেশ করে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তবে অতিরিক্ত দই খাওয়া যাবে না, প্রতিদিন ২-৩ কাপ দই খেতে পারেন।
কলা : পেকটিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল কলা। কলার সঙ্গে দই খেতে পারেন। 
বেদানা : যে কোনও ধরনের পেটের রোগের চিকিৎসায় বেদানার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। সেই কারণেই লুজ মোশনের ঝুঁকি এড়াতে ইফতারে বেদানা খেতে পারেন। 

আরো পড়ুন:

হাত, পা দুর্বল হওয়া মানেই কি স্ট্রোক?

ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে সেবা নিশ্চিত করতে সরকারের ১৬ নির্দেশনা

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

চিত্রনায়িকা বর্ষা যে কারণে অভিনয় ছাড়ার কথা বললেন

ব্যবসায়ী ও চিত্রনায়ক স্বামী অনন্ত জলিলের প্রযোজিত ছবি ছাড়া অন্য কারও ছবিতে অভিনয়ে দেখা যায়নি চিত্রনায়িকা বর্ষাকে। হাতে রয়েছে তাঁর কয়েকটি ছবি। এই চিত্রনায়িকা দুই সন্তানের মা। এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে বর্ষা জানিয়েছেন, তিনি নায়িকাজীবন থেকে সরে যাবেন, পরিবারকে সময় দেবেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার স্বামী অনন্ত জলিলের সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে এসে গণমাধ্যমের সামনে অভিনয় থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেন বর্ষা। তাঁর ভাষ্যমতে, ‘হাতে কয়েকটি ছবি আছে, এগুলো শেষ করতে করতেই বেশ সময় চলে যাবে। এরপর আমি আর নতুন কোনো ছবি করব না।’

অনন্ত জলিল ও বর্ষা

সম্পর্কিত নিবন্ধ