আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ
Published: 21st, March 2025 GMT
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। মিছিল থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত রাজপথে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আজ শুক্রবার মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে রাজু ভাস্কর্যে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তারা এ দাবি তুলেন।
এদিকে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে জড়ো হয়েছে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ। বিকেল তিনটায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে তারা।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদি সমকালকে বলেন, আপনাদেরকে বলি, আড়াই তিন বছর বিএনপি ক্ষমতায় থাকবে। এরপর আওয়ামী লীগ ভারত ইসরায়েলকে সঙ্গে নিয়ে এমন ষড়যন্ত্র করবে; তিন বছরের মাথায় বিএনপিকে লাথি মেরে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেবে। সেই আওয়ামী লীগ ভারতের সহায়তায় ক্ষমতায় এসে দুই হাজার শহীদের বাবা-মা, ভাইবোনদের কচুকাটা করবে। ৫০ হাজার আহতদের প্রত্যেককে ধরে ধরে কচুকাটা করবে। সুতরাং আহত শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের বাঁচাতে রক্ত থাকতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করতে দেব না। তাই, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়বো না।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আওয় ম
এছাড়াও পড়ুন:
সুন্দরবন রক্ষায় পরিবেশবাদীদের অবস্থান কর্মসূচি
আন্তর্জাতিক বন দিবস উপলক্ষে সব বন্যপ্রাণী হত্যা বন্ধ, সুন্দরবনকে রক্ষা এবং বনবিনাশী প্রকল্প বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে মোংলা সরকারি কলেজ চত্বরের ম্যানগ্রোভ বনে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
পরিবেশবাদী সংগঠন সুন্দরবন রক্ষায় আমরা, পশুর রিভার ওয়াটারকিপার, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) ও সার্ভিস বাংলাদেশের আয়োজনে এ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়।
অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন পশুর রিভার ওয়াটারকিপারের সমন্বয়কারী নূর আলম শেখ। এ সময় বক্তব্য দেন সার্ভিস বাংলাদেশের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মিলন, পরিবেশকর্মী কমলা সরকার, ছবি হাজরা, ইদ্রি ইমন, হাছিব সরদার প্রমুখ।
সুন্দরবন রক্ষায় আমরার সমন্বয়কারী নূর আলম শেখ বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে সুন্দরবন আমাদের রক্ষা করে; কিন্তু সুন্দরবনকে রক্ষা করবে কে। দখল এবং দূষণে সুন্দরবন ভারাক্রান্ত। বনবিনাশী প্রকল্প ও কার্যক্রম বন্ধ করতে না পারলে সুন্দরবনের অস্তিত্ব থাকবে না।
পরিবেশকর্মী কমলা সরকার বলেন, সুন্দরবনের বাফার জোন এলাকায় বেপরোয়া শিল্পায়ন রুখতে না পারলে সুন্দরবন রক্ষা করা যাবে না।