গ্রে থান কাপড় মালিক সমিতির উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার
Published: 20th, March 2025 GMT
হৃদম প্লাজা গ্রে থান কাপড় মালিক সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) বাদ আসর নগরীর ডিআইটি এলাকার হৃদম কমিউনিটি সেন্টারে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ইফতার পূর্ব দোয়া মাহফিলে জেলা ছাত্রদলের সাবেক সফল সভাপতি জাকির খানের দ্রুত মুক্তি ও সুস্থতাসহ দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করা হয়।
হৃদম প্লাজা গ্রে থান কাপড় মালিক সমিতির সভাপতি জিয়াউর রহমান জিয়া'র সভাপতিত্বে এবং হৃদম প্লাজা গ্রে থান কাপড় মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রায়হান গফুর রাজন এর সঞ্চালনায় এসময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দেওভোগ পোষাক প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সংগ্রামী সভাপতি কবির হোসেন খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন, দেওভোগ পোষাক প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজন মাহমুদ সহ হৃদম প্লাজা গ্রে থান কাপড় মালিক সমিতির বিভিন্ন ব্যবসায়ী বৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ইফত র ইফত র
এছাড়াও পড়ুন:
ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকা ছাড়াল
সবজির বাজারে ক্রেতার স্বস্তি থাকলেও, দুঃসংবাদ রয়েছে মুরগির বাজারে। গত এক সপ্তাহে কেজিতে সর্বোচ্চ ২০ টাকা দর বেড়েছে মুরগির। ব্যবসায়ীদের দাবি, চাহিদা বাড়ার কারণে দর বাড়ছে। একই সঙ্গে আগের মতোই চড়া দর দেখা গেছে চালের বাজারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার কারওয়ান বাজার, কলমিলতা বাজার ও তেজকুনিপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়। আর সোনালি জাতের মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা দরে। সপ্তাহ খানেক ব্রয়লারের কেজি ছিল ১৯০ টাকার মতো। সে হিসেবে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে কেজিতে। এ ছাড়া গত সপ্তাহে সোনালি জাতের মুরগি কেনা গেছে ২৮০ থেকে ২৯০ টাকায়।
দর বাড়ার কারণ হিসেবে কারওয়ান বাজারের নুরজাহান চিকেন ব্রয়লার হাউসের বিক্রয়কর্মী মো. নবী বলেন, প্রতি বছর রোজার শেষদিকে মুরগির দর বেড়ে যায়। তাছাড়া এখন চাহিদা বেড়েছে। এ জন্য দাম বাড়তি। তিনি বলেন, প্রতিদিনই একটু একটু করে দর বাড়ছে মুরগির। এ ছাড়া গরুর মাংসের কেজি কেনা যাবে ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকায়। তবে ডিমের দাম কমতির দিকে। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। মাসখানেক ধরেই এ দরের আশপাশে রয়েছে ডিম।
সবজির বাজারে এখনও স্বস্তি পাচ্ছেন ক্রেতা। উচ্ছে এবং ঢ্যাঁড়শের মতো দু-তিনটি ছাড়া বেশির ভাগ সবজির দর কম। মোটামুটি ৩০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে কেনা যাচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। ঢ্যাঁড়শ ও উচ্ছের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলুর দর এখন তলানিতে। প্রতি কেজি আলু কেনা যাচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকার মধ্যে।
পেঁয়াজের দরও কমছে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। রসুনের দরে পরিবর্তন নেই। আগের মতোই আমদানি করা রসুনের কেজি ২০০ থেকে ২১০ এবং দেশি রসুনের কেজি ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অস্বাভাবিক দর দেখা গেছে এলাচের। খুচরা ব্যবসায়ীরা মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি করছেন ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা দরে।
এদিকে চালের বাজারে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। গত সপ্তাহের মতোই সরু চাল ৭২ থেকে ৮৫, মাঝারি চাল ৫৮ থেকে ৬৫ এবং মোটা চাল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ভোজ্যতেলের বাজারে বোতলের আকাল এখনও আছে। খোলা সয়াবিন ও পামওয়েলের সরবরাহে ঘাটতি দেখা যায়নি। পাঁচ লিটারের বোতলের সরবরাহ কিছুটা কম রয়েছে। দু্ই-তিন মাস ধরে বোতলজাত তেলের সরবরাহ ঘাটতি নিয়েই চলছে বাজার।