মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় হোম ইমপ্রুভমেন্ট ব্র্যান্ড মিস্টার ডাই (MR.DIY) আনুষ্ঠানিকভাবে ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে বাংলাদেশে তাদের চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন করেছে।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই নতুন যাত্রার সূচনা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিস্টার ডাই বাংলাদেশ-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ নূর আনোয়ার, হেড অফ অপারেশনস, মো.

উমার ফারুক হোসেন, ওয়্যারহাউস ম্যানেজার, মো. মাসুদুর রহমান, ইমপোর্ট ম্যানেজার, মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, ফাইন্যান্স ম্যানেজার, মো. ফকরুজ্জামান, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার, মোহামাদ রিজাল, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, মো. রাহাত নবী, মার্কেটিং ম্যানেজার, মো. নাজির হোসেন, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার।

সৈয়দ নূর আনোয়ার, হেড অফ অপারেশনস, ফিতা কেটে মিস্টার ডাই-এর বিশ্বমানের পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে ক্রেতাদের আরো ভালো সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করেন।

মিস্টার ডাই বিশ্বজুড়ে স্বল্পমূল্যে মানসম্মত পণ্য সরবরাহ করে থেকে, যেখানে গ্রাহকরা পাবেন প্রয়োজনীয় সবকিছু এক ছাদের নিচে।

মিস্টার ডাই তাদের ‘Always Low Prices’ নীতির প্রতি অটল থেকে গুণগতমান বজায় রেখে কম দামে পণ্য সরবরাহ করছে। ধানমন্ডি স্টোরে ১০,০০০+ পণ্য রয়েছে, যা ১০টি প্রধান ক্যাটাগরিতে বিভক্ত: গৃহস্থালী পণ্য,  হার্ডওয়্যার সরঞ্জাম, ইলেকট্রনিক আইটেম, গাড়ির এক্সেসরিজ,  ফার্নিশিং সামগ্রী, স্টেশনারি ও খেলাধুলার সরঞ্জাম,  খেলনা ও উপহারসামগ্রী, কম্পিউটার ও মোবাইল এক্সেসরিজ, জুয়েলারি ও কসমেটিকস ও পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের জন্য থাকছে কিছু না কিছু, যা একটি পরিপূর্ণ শপিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।

গ্র্যান্ড ওপেনিং অফার–ফ্রি উপহার
গ্র্যান্ড ওপেনিং উপলক্ষে, ২০-২২ মার্চ পর্যন্ত চলবে বিশেষ অফার ও উপহার ক্যাম্পেইন! প্রথম দিকের ক্রেতারা যারা একক রশিদে ১,০০০ টাকা বা তার বেশি কেনাকাটা করবেন, তারা মিস্টার ডাই ফ্রি ছাতা উপহার পাবেন! Snap & Win কনটেস্ট–ফটো ফ্রেমে ছবি তুলে জিতুন আকর্ষণীয় পুরস্কার!

উদ্বোধনের আনন্দ আরো বাড়িয়ে তুলতে Snap & Win কনটেস্টে অংশ নিয়ে জিতে নিতে পারবেন বিশেষ পুরস্কার! MR.DIY ধানমন্ডি স্টোরে থাকা ফটো ফ্রেমের সাথে ছবি তুলুন MR.DIY Bangladesh-এর পিন করা ফেসবুক পোস্টের কমেন্টে সেই ছবি আপলোড করুন
#MRDIYBangladesh #Dhanmondi এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন।

সবচেয়ে সৃজনশীল ৫ জন বিজয়ী ‘মিস্ট্রি গিফট’ পাবেন এবং তারা স্টোর থেকে পুরস্কার সংগ্রহ করতে পারবেন।

ঢাকা/হাসান/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ধ নমন ড উপহ র

এছাড়াও পড়ুন:

ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকা ছাড়াল

সবজির বাজারে ক্রেতার স্বস্তি থাকলেও, দুঃসংবাদ রয়েছে মুরগির বাজারে। গত এক সপ্তাহে কেজিতে সর্বোচ্চ ২০ টাকা দর বেড়েছে মুরগির। ব্যবসায়ীদের দাবি, চাহিদা বাড়ার কারণে দর বাড়ছে। একই সঙ্গে আগের মতোই চড়া দর দেখা গেছে চালের বাজারে।

গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার কারওয়ান বাজার, কলমিলতা বাজার ও তেজকুনিপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়। আর সোনালি জাতের মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা দরে। সপ্তাহ খানেক ব্রয়লারের কেজি ছিল ১৯০ টাকার মতো। সে হিসেবে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে কেজিতে। এ ছাড়া গত সপ্তাহে সোনালি জাতের মুরগি কেনা গেছে ২৮০ থেকে ২৯০ টাকায়। 

দর বাড়ার কারণ হিসেবে কারওয়ান বাজারের নুরজাহান চিকেন ব্রয়লার হাউসের বিক্রয়কর্মী মো. নবী বলেন, প্রতি বছর রোজার শেষদিকে মুরগির দর বেড়ে যায়। তাছাড়া এখন চাহিদা বেড়েছে। এ জন্য দাম বাড়তি। তিনি বলেন, প্রতিদিনই একটু একটু করে দর বাড়ছে মুরগির। এ ছাড়া গরুর মাংসের কেজি কেনা যাবে ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকায়। তবে ডিমের দাম কমতির দিকে। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। মাসখানেক ধরেই এ দরের আশপাশে রয়েছে ডিম।

সবজির বাজারে এখনও স্বস্তি পাচ্ছেন ক্রেতা। উচ্ছে এবং ঢ্যাঁড়শের মতো দু-তিনটি ছাড়া বেশির ভাগ সবজির দর কম। মোটামুটি ৩০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে কেনা যাচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। ঢ্যাঁড়শ ও উচ্ছের কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলুর দর এখন তলানিতে। প্রতি কেজি আলু কেনা যাচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকার মধ্যে। 

পেঁয়াজের দরও কমছে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। রসুনের দরে পরিবর্তন নেই। আগের মতোই আমদানি করা রসুনের কেজি ২০০ থেকে ২১০ এবং দেশি রসুনের কেজি ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অস্বাভাবিক দর দেখা গেছে এলাচের। খুচরা ব্যবসায়ীরা মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি করছেন ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা দরে। 

এদিকে চালের বাজারে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। গত সপ্তাহের মতোই সরু চাল ৭২ থেকে ৮৫, মাঝারি চাল ৫৮ থেকে ৬৫ এবং মোটা চাল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ভোজ্যতেলের বাজারে বোতলের আকাল এখনও আছে। খোলা সয়াবিন ও পামওয়েলের সরবরাহে ঘাটতি দেখা যায়নি। পাঁচ লিটারের বোতলের সরবরাহ কিছুটা কম রয়েছে। দু্ই-তিন মাস ধরে বোতলজাত তেলের সরবরাহ ঘাটতি নিয়েই চলছে বাজার। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ভোজ্যতেলে কাটছে না দুঃসময়
  • রাজশাহীর ৯১৩ চালকলের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ
  • মুরগির সঙ্গে বেড়েছে চালের দাম
  • ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকা ছাড়াল
  • কাছের বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্রে আগুন, যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দর আজ বন্ধ
  • ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ টাকা
  • রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আভাসে কমছে শস্যের দাম, প্রভাব জ্বালানির বাজারেও
  • মোহাম্মদপুরে ‘জনতার বাজার’ উদ্বোধন, মিলবে ন্যায্যমূল্যে পণ্য 
  • যুদ্ধবিরতি নয়, শুধু জ্বালানি স্থাপনায় হামলা বন্ধে রাজি পুতিন