বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করা হয়েছে। বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সচিব শেখ আবু তাহেরের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬) অনুযায়ী বিচারপতি খিজির হায়াতকে গতকাল মঙ্গলবার অপসারণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সংবিধানের ৯৬(৬) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কাউন্সিল তদন্ত শেষে যদি রাষ্ট্রপতিকে রিপোর্ট দেয় যে বিচারক তার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে অক্ষম হয়ে পড়েছেন বা গুরুতর অসদাচরণ করেছেন, তাহলে রাষ্ট্রপতি আদেশ দিয়ে সেই বিচারককে পদ থেকে অপসারণ করবেন। সংবিধানের এই ধারা মেনেই খিজির হায়াতকে সরাসরি অপসারণ করলেন রাষ্ট্রপতি।
১৯৬৭ সালের ২৪ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া খিজির হায়াত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করে ১৯৯৭ সালের ৬ আগস্ট ঢাকা জেলা জজ কোর্টে এবং ২০০১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তভূক্ত হন। ২০১৮ সালের ৩১ মে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর স্থায়ী হন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব চ রপত র ষ ট রপত র ষ ট রপত ব চ রপত
এছাড়াও পড়ুন:
হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে এক ভারতীয় গবেষককে আটক করেছে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিষয়ক কর্তৃপক্ষ। ওই ব্যক্তির নাম বদর খান সুরি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করছেন। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
এর কিছুদিন আগে একই অভিযোগে আরও এক ভারতীয় নাগরিকের ভিসা বাতিল করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন।
পলিটিকোর রিপোর্ট অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার সুরির বিরুদ্ধে হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ আনে। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
ওই ঘটনার কিছুদিন আগে হামাসকে সমর্থনের অভিযোগে ট্রাম্প প্রশাসন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রজনি শ্রীনিবাসনের স্টুডেন্ট ভিসা বাতিল করে। ১১ই মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) কর্তৃক গ্রেপ্তারের ভয়ে নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন শ্রীনিবাস।