ছোট ছিদ্রযুক্ত এসব ডোর নবকে বলে ‘প্রাইভেসি লক ডোর নব’। এ ধরনের ডোর নব বাড়ির বাইরের দরজায় লাগানো হয় না। কারণ, এসব লক অনুপ্রবেশকারীর হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না। এসব ডোর নব বরং ব্যবহার করা হয় বাথরুম বা কখনো কখনো শোবার ঘরেও। এর সুবিধা হলো, বাথরুমে ঢুকে ভেতর থেকে লক করে দিলেই ঝামেলা শেষ, বাইরে থেকে কেউ খুলতে পারবে না। তবে খোলা যে যাবেই না, তা কিন্তু নয়। গোলমেলে লাগছে? বা ভাবছেন, তাহলে এর দরকার কী?

চাবি দিয়ে খোলার উপযুক্ত ডোর নব.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

নিখোঁজের দুই মাস পর নবাবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে খুলনা থেকে উদ্ধার

নিখোঁজের ২ মাস ১১ দিন পর খুলনার একটি আবাসিক হোটেল থেকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজাদুল ইসলামকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে উদ্ধারের পর দুপুরের দিকে পরিবার ও উপজেলা বিএনপির নেতাদের জিম্মায় তাঁকে তুলে দেওয়া হয়।

এর আগে গত ৮ জানুয়ারি নবাবগঞ্জের দেওতলার বাড়ি থেকে রাজশাহীতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বের হন আজাদুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর পরিবারের সঙ্গে তাঁর শেষবার কথা হয়। এর পর থেকে তাঁর মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে ১০ জানুয়ারি নবাবগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর ছেলে সিহাব তমাল।

পুলিশের ধারণা, আজাদুল ব্যক্তিগত কারণে এত দিন আত্মগোপনে ছিলেন। পুলিশ সূত্র আরও জানায়, জিডির সূত্র ধরে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আজ ভোরে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার মজিদ সরণি এলাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। তাঁকে সুস্থ মনে হলেও মানসিক চাপে আছে বলে জানান নবাবগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আজগর হোসেন। এ কারণে তাঁকে আপাতত ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না।

আরও পড়ুননবাবগঞ্জ বিএনপির নিখোঁজ সভাপতির সন্ধান দাবিতে মানববন্ধন১৯ মার্চ ২০২৫

আজাদুল ইসলামের ছেলে সিহাব তমাল বলেন, তাঁর বাবা এখন অসুস্থ। কথা বলতে পারছেন না। স্বাভাবিক না হলে তার নিখোঁজের বিষয়টি নিয়ে সঠিক তথ্য জানা যাবে না। আজাদুলের ফেরার খবরে সকাল থেকেই নবাবগঞ্জ থানায় তাঁর স্বজন ও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁকে দেখতে ভিড় জমান। তবে তিনি কারও সঙ্গে কথা বলেননি।

দোহার সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, কিছুদিন ধরেই পুলিশের একাধিক টিম আজাদুল ইসলামকে উদ্ধারে কাজ করছিল। পরে খুলনার সোনাডাঙ্গার একটি আবাসিক হোটেলে তাঁকে পাওয়া যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ