খুলনায় ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে ফেলে গেল দুর্বৃত্তরা
Published: 20th, March 2025 GMT
বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে খুলনার ফুলতলা উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ফারুক মোল্লাকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এর পর তাঁকে রেললাইনের পাশে ফেলে যায় তারা। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বেজেরডাঙ্গা রেলস্টেশন রোডে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা ফারুক মোল্লাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। তিনি ফুলতলার পয়গ্রামের হাসেম মোল্লার ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, দুপুরে ফোন করে ফারুক মোল্লাকে ডেকে নেয় স্থানীয় কিছু ব্যক্তি। তারা বেজেরডাঙ্গা রেললাইনের পাশে নিয়ে তাঁর পাসহ বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে জখম করে। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ভেবে ফেলে রেখে যায়।
ফুলতলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে শাশুড়িকে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রাজশাহীর বাঘায় শাশুড়িকে হত্যা মামলার আসামি শাকিল আহমেদ ওরফে তছিকুলকে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
বুধবার (১৯ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টার দিকে বাঘা উপজেলার হেদাতিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শাকিলের বাড়ি বাঘার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে। র্যাব-৫ এর রাজশাহীর একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব এসব তথ্য জানিয়েছে। র্যাব জানায়, গত বছরের ২৭ এপ্রিল শ্বাসরোধ করে ও ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে শাকিল তার শাশুড়ি রেহেনা খাতুনকে (৫০) হত্যা করেন। এরপর লাশ ফেলে দিয়েছিলেন পুকুরে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন শাকিল। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব এই ঘটনার ছায়া তদন্ত করছিল।
র্যাব জানায়, ২০২৩ সালের ৩ আগস্ট রেহেনা খাতুনের মেয়ে মনিকা খাতুনের (২৫) সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল শাকিলের। বিয়ের পর থেকেই মনিকাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন শাকিল। এক পর্যায়ে মনিকা মায়ের বাড়ি চলে গেলে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন শাকিল। ২০২৪ সালের ২৭ এপ্রিল শাকিল মনিকার মায়ের বাড়িতে গিয়ে তাকে মাথায় আঘাত করে এবং শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ পুকুরে ফেলে দেন। এরপর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন।
বুধবার রাতে এলাকায় ফেরার খবর পেয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য তাকে বাঘা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ঢাকা/কেয়া/এস