নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। এর আগে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা না দেওয়া হলে ঈদুল ফিতরের পর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে তারা।

আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সমাজসেবা অধিদপ্তর মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ দাবি জানানো হয়। সাত দফা দাবির পক্ষে জনমত গঠনে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন। এতে সংহতি জানায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।

ঐক্য পরিষদের বাকি দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল, বৈষম্য নিরসনের জন্য সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারীদের পদ–পদবি পরিবর্তন, এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি বাস্তবায়ন এবং কর্মরতদের বার্ষিক বর্ধিত বেতন বৃদ্ধি অব্যাহত রাখা।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ঐক্য পরিষদের মুখ্য সমন্বয়ক মো.

ওয়ারেছ আলী বলেন, ‘আমরা এখন সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি। দাবি আদায় না হলে আমরা ঈদের পর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেব। প্রয়োজনে রাজপথে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে।’

এ সময় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খায়ের আহমেদ মজুমদার, মুখ্য সমন্বয়ক সালজার রহমান ও ফেডারেশনের অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

পে কমিশন গঠনসহ ৭ দাবি সরকারি কর্মচারীদের

নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। এর আগে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা না দেওয়া হলে ঈদুল ফিতরের পর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে তারা।

আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সমাজসেবা অধিদপ্তর মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ দাবি জানানো হয়। সাত দফা দাবির পক্ষে জনমত গঠনে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন। এতে সংহতি জানায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।

ঐক্য পরিষদের বাকি দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল, বৈষম্য নিরসনের জন্য সচিবালয়ের বাইরের কর্মচারীদের পদ–পদবি পরিবর্তন, এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি বাস্তবায়ন এবং কর্মরতদের বার্ষিক বর্ধিত বেতন বৃদ্ধি অব্যাহত রাখা।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ঐক্য পরিষদের মুখ্য সমন্বয়ক মো. ওয়ারেছ আলী বলেন, ‘আমরা এখন সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি। দাবি আদায় না হলে আমরা ঈদের পর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেব। প্রয়োজনে রাজপথে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে।’

এ সময় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খায়ের আহমেদ মজুমদার, মুখ্য সমন্বয়ক সালজার রহমান ও ফেডারেশনের অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ