Risingbd:
2025-03-19@20:28:47 GMT

‘মা, আমি মরতে চাই’

Published: 19th, March 2025 GMT

‘মা, আমি মরতে চাই’

ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়ানোর অভিনয় করে সামা তুবাইল আয়নায় নিজের প্রতিবিম্বের দিকে তাকিয়ে কেঁদে ফেলে।

মাথায় হাত রেখে সিএনএনকে সামা বলেন, “আমি খুবই দুঃখিত যে আমার ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ানোর জন্য একটি চুলও নেই। আমি আয়না ধরে থাকি। কারণ আমি আমার চুল আঁচড়াতে চাই: আমি সত্যিই আবার আমার চুল আঁচড়াতে চাই।”

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর আগে সামা এর চুল এমন ছিল না। তার লম্বা চুল ছিল এবং উত্তর গাজার জাবালিয়ায় তার বন্ধুদের সাথে বাইরে খেলাধুলা করত। কিন্তু তারপর থেকে, সামা এবং তার পরিবার সেই ১৯ লাখ ফিলিস্তিনিদের মধ্যে রয়েছেন যাদের জোরপূর্বক তাদের বাড়িঘর থেকে বাস্তুচ্যুত করা হয়েছে, যারা ইসরায়েলি সামরিক আদেশে প্রথমে ছিটমহলের দক্ষিণ রাফাহ অঞ্চলে পালিয়ে যায়। সহিংসতা বৃদ্ধি পেলে, সামা গাজার মধ্যাঞ্চলের খান ইউনিসের একটি বাস্তুচ্যুত শিবিরে চলে যান। ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৮ হাজার ছাড়িয়েছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ শুরু করে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী,ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে ৪৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ গত জুনে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, গাজার প্রায় ১২ লাখ শিশুর মানসিক সহায়তা প্রয়োজন, বিশেষ করে যারা বারবার আঘাতমূলক ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে।

জানুয়ারিতে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার এক সপ্তাহ পরে জাতিসংঘের মানবিক সংস্থার প্রধান টম ফ্লেচার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে বলেছেন, “একটি প্রজন্ম মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত। শিশুদের হত্যা করা হয়েছে, অনাহারে রাখা হয়েছে এবং হিমায়িত অবস্থায় মারা গেছে। কিছু শিশু তাদের প্রথম নিঃশ্বাসের আগেই মারা গেছে - প্রসবের সময় তাদের মায়েদের সাথে মারা যাচ্ছে।”

গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েল নতুন করে বিমান হামলা শুরু করেছে, যার ফলে যুদ্ধবিরতি ভেঙে গেছে এবং শত শত ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। 

একজন চিকিৎসক সিএনএনকে বলেন, গাজা সিটির একটি হাসপাতালের দৃশ্য ‘আমি আগে যা দেখেছি তা আগের মতো নয়।’ হাসপাতালে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিশু দেখেছেন তিনি।

গত বছর চিকিৎসকরা নির্ণয় করেছিলেন যে সামা’র চুল পড়া ‘নার্ভাস শক’ এর ফলে হয়েছে, বিশেষ করে আগস্টে রাফায় তার প্রতিবেশীর বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলার পর। তারা বলেছে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে তার দৈনন্দিন জীবনের বেদনাদায়ক পরিবর্তন সম্ভবত তার অ্যালোপেসিয়ায় অবদান রেখেছে, যা চুল পড়ার কারণ।

গত বছরের শেষের দিকে ওয়ার চাইল্ড অ্যালায়েন্স এবং গাজাভিত্তিক কমিউনিটি ট্রেনিং সেন্টার ফর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টের একটি প্রতিবেদনে গত বছর গাজায় ইসরায়েলি আক্রমণের ফলে শিশুদের উপর যে মারাত্মক মানসিক আঘাত নেমে এসেছে তা তুলে ধরা হয়েছে। পাঁচ শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ শিশুর যত্নশীলদের উপর করা জরিপের উপর ভিত্তি করে তৈরি এই প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, সেই পরিস্থিতিতে ৯৬ শতাংশ শিশু মনে করে যে ,মৃত্যু আসন্ন এবং প্রায় অর্ধেক- ৪৯ শতাংশ ইসরায়েলের আক্রমণের কারণে ‘মরে যাওয়ার ইচ্ছা’ প্রকাশ করেছে।

চুল পড়ার জন্য অন্যান্য শিশুদের নেতিবাচক কথাবার্তায় সামা’র মানসিক যন্ত্রণা আরো তীব্র হয়। এর ফলে সে ঘরের ভেতরেই থেকে যায়। বাইরে, সে তার মাথার ত্বক ঢাকতে গোলাপী রঙের একটি ব্যান্ডানা পরে থাকতো।

মাকে সামা বলেছিল,“মা, আমি ক্লান্ত-আমি মরতে চাই। আমার চুল কেন গজাচ্ছে না? আমি মরতে চাই এবং আল্লাহর ইচ্ছায় জান্নাতে আমার চুল গজাতে চাই।”

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আম র চ ল র একট ইসর য

এছাড়াও পড়ুন:

এনসিটিবির কারিকুলাম কমিটি থেকে রাখাল রাহাকে অপসরণের দাবি

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, কারিকুলামকে বিতর্কিত করা এবং সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের নাম ব্যবহার করার অভিযোগ তুলে রাখাল রাহা ওরফে সাজ্জাদুর রহমানকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) কারিকুলাম কমিটি থেকে অপসারণের দাবি জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর।

লিখিত বক্তব্যে জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, সম্প্রতি এনসিটিবির চেয়ারম্যান বিতর্কিত রাখাল রাহাকে নিয়ে দায়সারা বক্তব্য দেওয়ায় তার প্রতিবাদে আজকের এই সংবাদ সম্মেলন। গত স্বৈরশাসকের আমলে চালু করা গণবিরোধী নতুন শিক্ষাক্রম বাতিলে আমাদের অংশগ্রহণ ছিল আপসহীন লড়াইয়ের। ২০২৩ সালে শুরু করে দীর্ঘ সংগ্রামের এই পথ পাড়ি দিতে আমাদেরকে অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছে। ন্যায়ের পক্ষে থেকেও আমরা তৎকালীন সরকারের রোষানলে পড়েছিলাম। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আমরা অনেকে জেল খেটেছি। আন্দোলনের শুরুটা দু’-এক জন করলেও পরবর্তী সময়ে তা গণমানুষের আন্দোলনে রূপ নেয়। ধীরে ধীরে আন্দোলন দানা বাঁধতে থাকে। দেশের শিক্ষিত জনসাধারণ সোচ্চার হয় সরকারের গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। আমাদের আন্দোলন কোনো একক ব্যক্তির ফসল নয়। আমরা আন্দোলনে সম্মিলিতভাবে লড়েছি। তারই ধারাবাহিকতায় আন্দোলনের নামকরণও হয়েছিল সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলন।

তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে রাখাল রাহাকে শুধু লিখিত বক্তব্য দিতে দেওয়া হয়। পরে তিনি তাকে নিয়ে কমিটি গঠন করতে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। একপর্যায়ে গুম হওয়া, গ্রেপ্তার হওয়ার ভয় দেখিয়ে তার অফিসে ডেকে আগের কমিটির অনুমোদন ছাড়াই নতুন কমিটি ঘোষণা করতে বলেন। আগের কমিটির ১১ জনের মধ্যে মাত্র দুজনের উপস্থিতিতে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হলে মেজোরিটির তোপের মুখে কমিটি স্থগিত করা হয়।

সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর কবীর ও কাজী সাইফুল হক পনিরকে এনসিটিবির দায়ের করা মতিঝিল থানার মামলায় গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাদের সাথে আরো গ্রেপ্তার হন আবুল হাসনাত ও গোলাম রাব্বি। আন্দোলনে সামনের সারিতে নেতৃত্ব দেওয়ায় মডারেটর তাপসী তাজ খানকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালানো হয় ২৩ নভেম্বর। ২৪ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সমাবেশ হয়। ২৯ নভেম্বর আন্দোলনের আরেক নেতা আল আমিন হোসেনকে গ্রেপ্তার করলে আন্দোলন নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ে এবং সচেতন অভিভাবক সমাজের ব্যানারে অ্যাডভোকেট মুসলিম বিন হাইয়ের নেতৃত্বে আন্দোলন চলতে থাকে। এই সময় রাখাল রাহার কোনো ভূমিকা আমরা দেখতে পাইনি।

তিনি বলেন, পরে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের নেতারা ফেনীর বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ দিতে গেলে রাখাল রাহা সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের অথরিটিকে অবগত না করেই এই সংগঠনের নামে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিনের কাছে স্মারকলিপি দেন এবং এই আন্দোলন তার নেতৃত্বে হয়েছিল বলে উপদেষ্টাকে জানান। এই সংগঠনের নাম ব্যবহার করে তিনি এনসিটিবির পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন কমিটির সদস্য সচিব নিযুক্ত হোন এবং এনসিটিবিতে একক আধিপত্য কায়েমের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তকে আদিবাসী গ্রাফিতি, জাতীয় সঙ্গীত ও জাতীয় পতাকা বইয়ের পিছনে ছাপানো, টেন্ডার কেলেঙ্কারি ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানাসহ একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করতে থাকেন। রাখাল রাহা আমাদের সঙ্গে শেষদিকে যুক্ত হলেও তিনি উল্লেখযোগ্য কোনো ভূমিকা পালন করেননি। উপরন্তু, তিনি ঐতিহাসিক এই প্ল্যাটফর্মকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করেছেন। তা শুধু আমাদের সাথেই না, পুরো জাতির সাথে প্রতারণা। 

জাহাঙ্গীর কবীর আরো বলেন, সম্প্রতি এনসিটিবির চেয়ারম্যান রিয়াজুল হাসান এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন, রাখাল রাহার নেতৃত্বে অভিভাবকরা আন্দোলন করেছেন এবং সে কারণেই শিক্ষাক্রম পরিবর্তন হয়েছে। তার এই বক্তব্য দুরভিসন্ধিমূলক। এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা মনে করছি, বিতর্কিত রাখাল রাহাকে জাতির নায়ক বানিয়ে এনসিটিবি তাদের ব্যর্থতা, দুর্নীতি এবং অনিয়ম আড়াল করতেই এই অপকৌশলের আশ্রয় নিয়েছে। এনসিটিবির চেয়ারম্যানের এ বক্তব্য প্রত্যাহার করে গণমাধ্যমের মাধ্যমে ক্ষমা চাইতে হবে।

এ সময় তিনি ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর। দাবিগুলো হচ্ছে:

১. রাখাল রাহাকে এনসিটিবির সকল কমিটি থেকে অপসারণ করে গণমাধ্যমে স্পষ্ট বিবৃতি দিতে হবে এবং তাকে হিরো বানিয়ে ভবিষ্যতে পুনর্বহাল করা যাবে না। তার মতো বিতর্কিত কাউকেই এনসিটিবির পরিমার্জন বা সংস্কার কমিটিতে যুক্ত করা যাবে না।

২. যেহেতু, মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে এবং কোর্ট থেকে আদেশ জারি হয়েছে, সেহেতু শর্ত ও প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমাদের জব্দকৃত সকল মালামাল, সবার ফেসবুক আইডি এবং গ্রুপগুলো ফেরত দিতে হবে।

৩. প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অবিলম্বে মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদেরকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

৪. পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনে কোন কোন বিশেষজ্ঞ কোন কোন বিষয় পরিমার্জন করেছে, কত টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছে, তার দালিলিক প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।

৫. পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণে ২০২৩ সালে যেখানে প্রাক্কলিত দরের চেয়ে জিরো পারসেন্ট এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাইনাস ভেরিয়েশনে কাজ পেলেও এবার কেন ২০ শতাংশ বাড়িয়ে প্রাক্কলিত দর করে আরো ২০-২১ শতাংশ গড়ে অর্থাৎ ৪১ শতাংশ ওভার প্রাইসিং রেটে প্রেসগুলোকে কাজ দেওয়া হয়েছে এবং এনসিটিবির সিন্ডিকেট কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে বলে অভিযোগ এসেছে, তার তদন্ত করতে হবে।

৬. এনসিটিবি কর্তৃপক্ষ তাদেরকে কাজ দিয়ে সরকারের বিপুল অর্থের ক্ষতি করেছে, তার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।

৭. পত্রিকায় এসেছে, ৪০টি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান সিঙ্গেল বিডার হওয়ার পরও তাদেরকে কাজ দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

৮. অবিলম্বে শিক্ষা কমিশন গঠন করে যুগোপযোগী শিক্ষা নীতি এবং বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও দেশীয় মূল্যবোধের আলোকে কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে।

৯. ইউনেস্কোর পরামর্শ অনুযায়ী দেশের মোট জিডিপির ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলন শেষে জাহাঙ্গীর কবীর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যেসব স্কুলের শিক্ষার্থী এখনো বই পায়নি, আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদেরকে বই দিতে হবে। অন্যথায়, এনসিটিবি ঘেরাও করা হবে।

সঙ্গে সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সভাপতি কাজী সাইফুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, জেসমিন, ডা. রিপা, তানিয়া আক্তার, কামাল হোসেন প্রমুখ।

ঢাকা/রায়হান/রফিক 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এবার ‘বৈয়াম পাখি' গানে জেফারের কণ্ঠ, অভিনয়েও রয়েছেন তিনি
  • এবারের `বৈয়াম পাখি' গানে জেফারের কণ্ঠ, রয়েছেন অভিনয়েও
  • এনসিটিবির কমিটি থেকে রাখাল রাহারঅপসারণ দাবি
  • ঢাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রবন্ধ জালিয়াতি করে চাকরি স্থায়ীকরণের অভিযোগ
  • এনসিটিবির কারিকুলাম কমিটি থেকে রাখাল রাহাকে অপসরণের দাবি
  • বিচারে দীর্ঘসূত্রতা, কুমিল্লায় বাড়ছে নারী ও শিশু ধর্ষণ
  • নাটোরে গ্রেপ্তার যুব মহিলা লীগ নেত্রীকে আদালতে প্রেরণ
  • এসবিএসি ব্যাংকের এমডি হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ
  • রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি নিয়ে শিগগির কথা বলবেন ট্রাম্প-পুতিন