১৯ মার্চ বুধবার সন্ধায় বন্দর থানা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ক্লাবের সভাপতি সাব্বির আহমেদ সেন্টুর সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি মোঃ কবির হোসেনের ব্যবস্থানায় ইফতার মাহফিলে অংশ নেন ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফিরোজ খান,সহ-সভাপতি মোঃ আনোয়ারুল হক,নজরুল ইসলাম নয়ন,সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মিয়া,যুগ্ম সম্পাদক শাকির আহমেদ বাপ্পী,সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ সুমন,সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুর আহমেদ মুন্না,অর্থ সম্পাদক নূর এ আজাদ,সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিতু মোরশেদ,সদস্য ডি এম মাইনুদ্দিন,মনির হোসেন,আল আমিন জাহান মুন্সী,সাইফুল ইসলাম,ইকবাল হোসেন,আকরাম হোসেন,মোঃ পায়েল,তাহসিন আহমেদ প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে সাব্বির আহমেদ সেন্টু বলেন, স্বচ্ছ সাংবাদিকতার গুরুত্ব এখনো সমাজে রয়েছে। যারা এ পেশাটিকে সাইনবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করেছে রাজনৈতিক স্বার্থে ঢাল হিসেবে কাজে লাগায় তারা এক সময় ডাস্টবিনে নিক্ষিপ্ত হয়।

অপ-সাংবাদিকতা কোন দিনই মানুষের কল্যাণ করে না। বিশাল বড় মাপের সাংবাদিক হয়ে বেশি সুনামধারী হওয়ার দরকার বদনাম যেন না হয় সেটাই কৃতিত্বের বিষয়।

বন্দর থানা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকরা একজনও ধূমপায়ী নন এটা গর্বের। আমাদের ভাল মানুষিকতার কারণেই প্রশাসনের সকল দপ্তর,রাজনীতিবিদসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ আমাদেরকে মূল্যায়ণ করেন।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

গাজার হাসপাতালে মিসাইল হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

ফিলিস্তিনের গাজা সিটির প্রধান আল-আহলি ব্যাপটিস্ট হাসপাতালে মিসাইল হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। অনলাইনে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, হাসপাতালের দোতলা ভবনে মিসাইল ছোড়ার পর সেখান থেকে আগুনের বিশাল কুণ্ডলি ছড়িয়ে পড়ছে।

এতে হাসপাতালটির আইসিইউ এবং অস্ত্রোপচার বিভাগ ধ্বংস হয়ে গেছে। ওই সময় হাসপাতালের বিছানায় থাকা বেশ কয়েকজন রোগী দ্রুত সরে যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। সূত্র: বিবিসি

হামাস এই হামলাকে ‘ভয়াবহ অপরাধ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

স্থানীয় এক সাংবাদিক জানিয়েছেন, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক চিকিৎসকে ফোন করে জানায়, তারা হাসপাতালে হামলা চালাবে। তাই দ্রুত হাসপাতালের সবাইকে সরিয়ে নিতে হবে।

স্থানীয় ওই সাংবাদিক আরও জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকের কাছে ফোন করেন, হুমকি দিয়ে বলেন, সব রোগী এবং বাস্তুচ্যুত মানুষকে অবশ্যই নিরাপদ স্থানে সরে যেতে হবে। আপনাদের হাতে আছে মাত্র ২০ মিনিট।

সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, রাতের বেলা রোগীরাও হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া হাসপাতালের সামনে যেসব নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছিলেন তারাও সরে যান।

দখলদার ইসরায়েল গাজা সিটির সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। এরপর আল-আহলি হাসপাতালটি সেখানকার প্রধান হাসপাতালে পরিণত হয়। রোববার রাতে এই হাসপাতালটিতেও হামলা চালিয়েছে তারা। এর আগে ২০২৩ সালের অক্টোবরে একই হাসপাতালে হামলা চালিয়ে কয়েকশ মানুষকে হত্যা করেছিল দখলদার ইসরায়েল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ