এবার জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলবেন ট্রাম্প
Published: 19th, March 2025 GMT
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার পর এবার যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলাপ করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার জেলেনস্কি এ তথ্য জানিয়েছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে জ্বালানি সুবিধাগুলিকে কেন্দ্র করে যে কোনও সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ করা।
মঙ্গলবার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিষয়ে পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি ইউক্রেনের জ্বালানি স্থাপনায় সাময়িকভাবে আক্রমণ বন্ধ করতে সম্মত হয়েছেন, কিন্তু ৩০ দিনের পূর্ণ যুদ্ধবিরতি অনুমোদন করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
জ্বালানি অবকাঠামোর উপর আক্রমণ বন্ধে সীমিত অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হওয়ার কয়েক ঘন্টা পরেই বুধবার মস্কো এবং কিয়েভ একে অপরের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালানোর অভিযোগ করেছে।
হেলসিঙ্কিতে ফিনিশ প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাবের সাথে এক যৌথ প্রেসি ব্রিফিংয়ে জেলেনস্কি জানান, পুতিনের কথাই যথেষ্ট নয় এবং ইউক্রেন জ্বালানি সুবিধার একটি তালিকা সরবরাহ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং মিত্ররা এটি পর্যবেক্ষণে সহায়তা করবে।
তিনি বলেছেন, “আমি সত্যিই চাই সেখানে নিয়ন্ত্রণ থাকুক। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি যে এই নিয়ন্ত্রণের মূল এজেন্ট হওয়া উচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যদি রাশিয়ানরা আমাদের স্থাপনায় আক্রমণ না করে, তাহলে আমরা অবশ্যই তাদের স্থাপনায় আক্রমণ করব না।”
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রাজনৈতিক দলগুলো তাঁদের কথা বলে না, অভিযোগ রিকশাচালকদের
দেশের রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন জায়গায় সভা-সমাবেশ করলেও রিকশাচালকদের কথা বলে না। রিকশাচালকেরা সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলেও তাঁদের গুরুত্ব দেওয়া হয় না।
বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে এমন অভিযোগ করেন একদল রিকশাচালক। এ সময় তাঁরা উচ্চ সুদের কিস্তির জাল থেকে মুক্ত করে তাঁদের সরকারি ঋণের আওতায় আনার দাবি তোলেন।
রিকশাচালকদের ভাষ্য, তাঁরা সমাজের সর্বোচ্চ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন, অথচ কেউ তাঁদের কথা শোনার প্রয়োজন মনে করছে না।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া একজন রিকশাচালক বলেন, ‘আমরা দিন-রাত রাস্তায় থাকি। শহরের সব কষ্ট আমরা দেখি, কিন্তু আমাদের কষ্ট কেউ দেখে না। নেতা-মন্ত্রীদের গাড়ির পাশে আমরা থাকি, কিন্তু আমাদের জন্য কোনো জায়গা নেই।’