বলিউড তারকা সালমান খান ও ঐশ্বরিয়া রায়ের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে আজও চর্চা হয়। ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’ ছবির শুটিংয়ের সময় নাকি তাঁদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সেই সময় চুটিয়ে প্রেম করলেও তা স্থায়ী হয়নি। মাঝ পথেই ভেঙে যায় সালমান-ঐশ্বরিয়ার প্রেম।

ভারতীয় গণমাধ্যমে এর আগে ঐশ্বরিয়া সঙ্গে বিবেকের সম্পর্ক নিয়ে খবর এসেছে। সেখানে বলা হয়, সালমানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর নাকি বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। এই খবর ছড়ানোর পর সালমানের থেকে হুমকিও পেয়েছিলেন বিবেক।

এতোদিন ধরে যে খবর ছড়ানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন মুম্বাইয়ের এক সাংবাদিক। তাঁর দাবি, ঐশ্বরিয়া ও বিবেকের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়েই ওঠেনি। এই গুজবের কারণে সালমান-ঐশ্বরিয়ার মধ্যে আরও দূরত্ব বেড়ে যায়।

ওই সাংবাদিকের কথায়, ‘বলা হয়, সালমান খানের পর ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন বিবেক- এই খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। ঐশ্বরিয়ার বাবা-মা এই সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহে ছিলেন।’

ওই সময় ঐশ্বরিয়াকে বিয়ে করেতে চেয়েছিলেন সালমান। কিন্তু রাজি ছিলেন না অভিনেত্রী। তিনি কাজে মনোযোগ দিতে চেয়েছিলেন। সূত্র: আনন্দবাজার।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ইবাদতের অংশ: বিএনপি নেতা শামসুর রহমান

বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমন্বয়ক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস বলেছেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ইবাদতের অংশ। তিনি বলেন, ঈদ এলেই ঘরমুখী মানুষ জনদুর্ভোগে পড়েন। অতীতে অনেকে পথে অভুক্ত থেকেছেন, তখন তাঁদের মনের ভেতর থেকে একটি অভিশাপ আসে।

বুধবার ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চে পুলিশ বিভাগ, বিআরটিএ এবং ফুলবাড়িয়া-গুলিস্তান বাস টার্মিনাল-সংশ্লিষ্ট শ্রমিক-মালিকদের এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুর রহমান এসব কথা বলেন। সভায় আসন্ন ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে করণীয় বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমন্বয়ক বলেন, ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া এবং পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। অতিরিক্ত ভাড়া এবং পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। চাঁদাবাজ ও দখলবাজমুক্ত রাষ্ট্র গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরোয়ার হোসেন, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এনামুল হক, ট্রাফিক বিভাগের ডিসি (মতিঝিল) জালাল উদ্দিন, মালিক সমিতির সাইফুল ইসলাম, আবদুল বাতেন, শ্রমিক ফেডারেশনের আবদুর রহিম প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ