সংঘবদ্ধ ধর্ষণ: একজনের স্বীকারোক্তি, আরেকজন কারাগারে
Published: 19th, March 2025 GMT
রাজধানীর পল্লবীর বারনটেকের ‘গ্রিন সিটি’ এলাকার একটি নির্মাণাধীন ভবনে এক নারীকে রাতভর আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় এনামুল হক নামে একজন আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। এ ছাড়া হামিদুর রহমান রাসেল নামে আরেকজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্লবী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কাইয়ূম দুই আসামিকে আদালতে হাজির করেন। এনামুল হক স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। হামিদুর রহমানের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমানের আদালত এনামুল হকের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দিলরুবা আফরোজ তিথির আদালতে হামিদুর রহমানের রিমান্ডের বিষয়ে শুনানির জন্য ছিলো। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবুল কাইয়ূম আদালতে উপস্থিত না থাকায় রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি হয়নি। আগামী ২৩ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে রিমান্ড শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।
পল্লবী থানার (নারী-শিশু) আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর আবুল কালাম আজাদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গত সোমবার দিবাগত রাতে পেশাগত কাজে ঘটনাস্থলে যান ওই নারী। এ সময় ১৬ জন তাকে ঘিরে ধরে। সেখান থেকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে তাকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় আটজনের নাম উল্লেখসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই নারী। মামলা দায়েরের পর মঙ্গলবার রাজধানীর পল্লবী এলাকা থেকে এনামুল হক এবং হামিদুর রহমান রাসেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ঢাকা/মামুন/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ ম দ র রহম ন র
এছাড়াও পড়ুন:
মাদারীপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় তিন ভাইয়ের পর মারা গেলেন আরও একজন
প্রতীকী ছবি