দেশের নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ড ওয়ালটনের ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন সিলেটের কানাইঘাটের কাওসার আহমেদ। ওয়ালটনের কাছ থেকে পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। দেশজুড়ে চলমান ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২ এ ঘোষিত ‘আবারো মিলিয়নিয়ার’ অফারের আওতায় এ সুবিধা পান তিনি। 

এর আগে সিজন-২২ এ ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ফরিদপুরের কলেজ শিক্ষার্থী রাসেল ফকির, নেত্রকোণার খোকন মিয়া এবং ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলী মর্তুজা।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ, ২০২৫) বিকেলে সিলেটের কানাইঘাট থানা রোডে ওয়ালটন প্লাজা সংলগ্ন মাঠে আয়োজিত এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতা কাওসারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান। 

আসন্ন ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে ‘দেশজুড়ে তোলপাড়, ওয়ালটন পণ্য কিনে হতে পারেন আবারো মিলিয়নিয়ার’ স্লোগানে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২। এর আওতায় চলতি বছরের ঈদুল আজহা পর্যন্ত দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা ও পরিবেশক শোরুম থেকে ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এছাড়াও আছে লাখ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত উপহার।

এ ক্যাম্পেইনের আওতায় চলতি মাসের ৫ তারিখ কানাইঘাটের ওয়ালটন প্লাজা থেকে ২৫ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে একটি ডিপ ফ্রিজ কেনেন কাওসার। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইল ফোনে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার একটি মেসেজ যায়। ঈদের আগে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়ে কাওসারের পরিবার মহাখুশি।  

চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কাওসার আহমেদ বলেছেন, ওয়ালটন ফ্রিজ কেনার সুবাদে এবারের ঈদ হবে আমার পরিবারের সবচেয়ে সেরা ঈদ। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। 

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার জোহেব আহমেদ, ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার তাহসিনুল হক, চিফ ডিভিশনাল অফিসার সুমন মিয়া, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মাকসুদ আলম, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার সাহাদাত হোসেন, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার তৌহিদ বিন মনোয়ার ও প্লাজা ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

ঢাকা/একরাম/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ১০ ল খ ট ক আহম দ

এছাড়াও পড়ুন:

সালমানের পর বিবেকের সঙ্গে ঐশ্বরিয়ার প্রেম নিয়ে যা জানা গেল

বলিউড তারকা সালমান খান ও ঐশ্বরিয়া রায়ের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে আজও চর্চা হয়। ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’ ছবির শুটিংয়ের সময় নাকি তাঁদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সেই সময় চুটিয়ে প্রেম করলেও তা স্থায়ী হয়নি। মাঝ পথেই ভেঙে যায় সালমান-ঐশ্বরিয়ার প্রেম।

ভারতীয় গণমাধ্যমে এর আগে ঐশ্বরিয়া সঙ্গে বিবেকের সম্পর্ক নিয়ে খবর এসেছে। সেখানে বলা হয়, সালমানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর নাকি বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। এই খবর ছড়ানোর পর সালমানের থেকে হুমকিও পেয়েছিলেন বিবেক।

এতোদিন ধরে যে খবর ছড়ানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন মুম্বাইয়ের এক সাংবাদিক। তাঁর দাবি, ঐশ্বরিয়া ও বিবেকের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়েই ওঠেনি। এই গুজবের কারণে সালমান-ঐশ্বরিয়ার মধ্যে আরও দূরত্ব বেড়ে যায়।

ওই সাংবাদিকের কথায়, ‘বলা হয়, সালমান খানের পর ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন বিবেক- এই খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। ঐশ্বরিয়ার বাবা-মা এই সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহে ছিলেন।’

ওই সময় ঐশ্বরিয়াকে বিয়ে করেতে চেয়েছিলেন সালমান। কিন্তু রাজি ছিলেন না অভিনেত্রী। তিনি কাজে মনোযোগ দিতে চেয়েছিলেন। সূত্র: আনন্দবাজার।

সম্পর্কিত নিবন্ধ