চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আইপিএল মৌসুম শুরু করবে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। ওই ম্যাচে দলটির নেতৃত্বভার থাকবে ভারতের জাতীয় দলের টি-২০ অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবের কাঁধে। 

গত মৌসুমে হার্দিক পান্ডিয়া এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। স্লো ওভার রেটের কারণে পাওয়া ওই নিষেধাজ্ঞার কারণে চলতি মৌসুমের প্রথম ম্যাচে খেলতে পারবেন না মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের নিয়মিত অধিনায়ক। 

যে কারণে তার জায়গায় সূর্যকুমারকে নেতৃত্বভার দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে হার্দিক বলেন, ‘সূর্যকুমার জাতীয় দলকে তো নেতৃত্ব দিচ্ছেনই। মুম্বাইকেও প্রথম ম্যাচে নেতৃত্ব দেবেন তিনি।’ 

আগামী ২২ মার্চ থেকে শুরু হবে আইপিএল। পরদিনের দ্বিতীয় ম্যাচে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামবে মুম্বাই। ২৯ মার্চ দ্বিতীয় ম্যাচে গুজরাট টাইটান্সের মুখোমুখি হবে আইপিএলের সফলতম দলটি। ওই ম্যাচে দলকে নেতৃত্ব দেবেন হার্দিক।  

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম ম ব ই ইন ড য় ন স

এছাড়াও পড়ুন:

সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলো শিশুসহ ২১ নারী-পুরুষ

ভালো কাজের প্রলোভনে ভারতে পাচারের শিকার শিশুসহ ২১ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগের পর বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাদেরকে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ। 

বুধবার (১৯ মার্চ) বিকালে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া বাংলাদেশিদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে বলে জানান ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ মোহাম্মদ আহসানুল কাদের ভুইয়া।

ফেরত আসা নারী-শিশুরা যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনা ও নড়াইল জেলার বাসিন্দা। আইনি সহায়তা দিতে রাইটস যশোর ১০ জনকে এবং জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ১১ জনকে গ্রহণ করেছে। দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে তারা ভারতে গিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে আটক হয়েছিল।

জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের যশোর শাখার সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আব্দুল মুহিত জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে দেশের বিভিন্ন সীমান্তপথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যান। এসময় অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। পরে আইনি সহায়তা দিতে ভারতীয় একটি মানবাধিকার সংস্থা তাদের আদালত থেকে ছাড়িয়ে হেফাজতে নেয়। বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগের পর দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।

ফেরত আসা বাংলাদেশিরা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহায়তা চায়, তাহলে দেওয়া হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

ঢাকা/রিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ