রাজবাড়ীতে ৩ ছাত্রকে ‘বলাৎকারচেষ্টা’, শিক্ষক আটক
Published: 19th, March 2025 GMT
রাজবাড়ীর কালুখালিতে তিন ছাত্রকে বলাৎকার চেষ্টার অভিযোগে এক মাদরাসা শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৯ মার্চ) দুপুরে উপজেলার হরিণবাড়িয়ার একটি মাদরাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। অভিযুক্তের নাম আব্দুল্লাহ আল মামুন।
অভিযোগের বরাতে কালুখালী থানার ওসি মুহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান, শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন তিন ছাত্রকে গত তিন মাস ধরে নানা বাহানায় নিজের রুমে ডেকে বলাৎকারের চেষ্টা করেন। ভয়ে শক্ষার্থীরা নিজেদের পরিবারকে কিছু না জানালেও স্থানীয়রা টের পেয়ে ওই শিক্ষককে আটক করেন। ওই শিক্ষক দোষ স্বীকার করেন। পরে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন এলাকাবাসী।
আরো পড়ুন:
মাদারীপুরে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন
গণশিক্ষা উপদেষ্টা
প্রাথমিকে শূন্য পদে শিক্ষক-কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে
তিনি আরো জানান, এক শিশুর পরিবার থানায় এসে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। এই বিষয়ে আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা/রবিউল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক অভ য গ
এছাড়াও পড়ুন:
এবার সতীর্থ আলবাকে কামড়ে দিলেন সুয়ারেজ
যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারে লিওনেল মেসির সঙ্গে ইন্টার মায়ামিতে খেলছেন লুইস সুয়ারেজ। ওই দলে আছেন তাদের বার্সার সাবেক সতীর্থ জর্ডি আলবা ও সার্জিও বুসকেটস।
এর মধ্যে লস এঞ্জেলেসের বিপক্ষে গত ১০ এপ্রিল কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে খেলতে নামে ইন্টার মায়ামি। ম্যাচে ছিলেন সাবেক বার্সা ত্রয়ী মেসি-সুয়ারেজ ও আলবা। ম্যাচটি ইন্টার ৩-১ গোলে জিতেছে।
ওই ম্যাচের ৮৯ মিনিটের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যাতে দেখা গেছে সতীর্থ জর্ডি আলবার আঙুলে কামড়ে দিয়েছেন সুয়ারেজ।
ভিডিওতে দেখা যায় জটলার মধ্যে সতীর্থ আলবার কাঁধে হাত দিয়ে জোরে চাপ দেন সুয়ারেজ। এতে ব্যথা পেয়ে আলাবা তার হাত উঁচু করলে আঙুলে কামড়ে দেন সাবেক বার্সা ও উরুগুয়ের স্ট্রাইকার। ধারণা করা হচ্ছে, সুয়ারেজ মনে করেছিলেন আঙুলটা প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়ের।
ওই সময় আলবাকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন সাবেক চেলসি ও এসি মিলানের ফ্রান্স স্ট্রাইকার অলিভার জিরু। এটি সুয়ারেজের ফুটবল ক্যারিয়ারে মাঠে চতুর্থবার কামড়ের ঘটনা।
তিনি ২০১৪ বিশ্বকাপে কামড় কাণ্ডে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছিলেন। ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ওই বিশ্বকাপে তিনি ইতালির ডিফেন্ডার কিয়েল্লিনির কাঁধে কামড়ে দিয়েছিলেন। দাঁতের দাগ পর্যন্ত বসে গিয়েছিল ইতালির সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারের কাঁধে।
এর আগে ২০১০ সালে আয়াক্সে খেলাকালীন এই স্ট্রাইকার উসমান বাক্কালকে কামড়ে দিয়েছিলেন। ওই ঘটনায় তিনি সাত ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। এরপর ২০১৩ সালে লিভারপুলে খেলার সময় চেলসির ব্রানিসলাভ ইভানোভিককে কামড়ে ১০ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। কিয়েল্লিনিকে কামড়ের ঘটনায় তিনি ৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। এবার সতীর্থকে কামড় দেওয়ায় তিনি নিষেধাজ্ঞার হাত থেকে বেঁচে যাচ্ছেন।