ঘুমানোর আগে রিলস দেখে শরীরের কতটা ক্ষতি করছেন, জানেন
Published: 19th, March 2025 GMT
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মানেই এখন রিলসের ছড়াছড়ি। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে শুরু করে টিকটক, ইনস্টাগ্রাম—প্রতিটি মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন নামে আধিপত্য বিস্তার করে আছে ছোট ছোট ভিডিও। রিলস কেবল তরুণদের নয়, সব বয়সীর কাছেই জনপ্রিয়। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রিলস দেখা তো এখন অনেকের নিত্যদিনের রুটিনের অংশ। ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখা শুধু মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নয়, প্রভাব ফেলছে শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপরও। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাতে ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখার ফলে বাড়ছে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি।
আরও পড়ুনমোবাইল ফোন ছাড়া একটা দিন কাটাতে গিয়ে যা হলো২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪সম্প্রতি বিভিন্ন বয়সের ৪ হাজার ৩১৮ জনের ওপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে এই ফলাফল। মূলত ঘুমাতে যাওয়ার আগে রিলস দেখার সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের কোনো সম্পর্ক আছে কি না, গবেষণায় খুঁজে বের করার চেষ্টা ছিল সেটি। সেখানে এই দুটি বিষয়ের মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পান চীনের হেবেই মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। গবেষণায় দেখা গেছে, রাতে ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখলে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষ করে তরুণ ও মধ্যবয়সীদের এই ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
রাতে ঘুমানোর আগে টানা রিলস দেখার ফলে বাড়ছে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র লস দ খ
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষার্থী হত্যায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামের চার রিমান্ড
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রিক ঢাকার সাভারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন হত্যা মামলায় সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানের ফের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১৯ মার্চ) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট একেএম মহিউদ্দিনের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক আক্তার হোসেন রিমান্ডের তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে এনামের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। ডা. এনামের পক্ষে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধীতা করে।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সকাল ৭টার দিকে সাজ্জাদ সাভার বাসস্ট্যান্ডে যান। সেখানে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। পরে এনাম মেডিক্যালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় সাজ্জাতের বাবা সাভারের আউকপাড়া এলাকার আলমগীর বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ৩২১ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
গত ২৬ জানুয়ারি রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন এনামুর রহমান। পরে তাকে হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়।
ঢাকা/মামুন/এনএইচ