সোমবার ইংল্যান্ড থেকে সিলেট আসা। ছোটখাটো সংবর্ধনার পর হামজা চৌধুরীকে রাজকীয়ভাবে বরণ করে নেন তাঁর নিজের গ্রাম হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাটের মানুষ। ২৫ মার্চ শিলংয়ে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে গতকাল রাতে ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প যোগ দিয়েছেন শেফিল্ড ইউনাইটেডের এ ডিফেন্ডার। বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং ক্যাম্পে থাকা ফুটবলাররা বরণ করে নেন ইংলিশ প্রবাসী এ ফুটবলারকে। হামজাসহ জাতীয় দলে এখন চার প্রবাসী। আগে থেকেই ছিলেন ডেনমার্ক প্রবাসী জামাল ভূঁইয়া, ফিনল্যান্ডের তারিক রায়হান কাজী ও কানাডা প্রবাসী সৈয়দ শাহ কাজেম। ইতালিয়ান প্রবাসী ফাহামিদুল ইসলামকে ভারত ম্যাচের পরিকল্পনায় কোচ ক্যাবরেরা না রাখায় সৌদি আরব থেকে ইতালি চলে যান তিনি।
বাংলাদেশের ফুটবলার হিসেবে এবার হবিগঞ্জে এলেও আগে থেকেই নিজের গ্রামের মানুষের প্রতি হামজার টান ছিল। তাই তো মঙ্গলবার ঢাকায় যাওয়ার আগে স্নানঘাটের কিছু লোকের মাঝে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন তিনি। এলাকার দেড় শতাধিক মানুষের মধ্যে প্রায় ১০ লাখ টাকা বিতরণ করেন। এ সময় হামজার বাবা দেওয়ান মোর্শেদ চৌধুরীসহ পরিবারের অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প রব স
এছাড়াও পড়ুন:
বরখাস্ত করা ২৫ হাজার কর্মীকে আদালতের নির্দেশে চাকরিতে ফেরাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া ফেডারেল সরকারের প্রায় ২৫ হাজার কর্মীকে বরখাস্ত করার কথা প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। সেই সঙ্গে কর্মীদের চাকরিচ্যুত করাটা অবৈধ হয়ে থাকতে পারে, একজন বিচারকের এ আদেশের পর ফেডারেল সংস্থাগুলো তাঁদের সবাইকে চাকরিতে ফেরত আনার কাজ করছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
আদালতে ট্রাম্প প্রশাসনের দাখিল করা নথিপত্রে এসব কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোর ফেডারেল আদালতে গত সোমবার দাখিল করা হয় এসব নথিপত্র। নথিতে কেন্দ্রীয় সরকারের ১৮টি সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের বিবৃতিও রয়েছে। তাঁরা সবাই বলেছেন যে চাকরিতে পুনর্বহাল করা শিক্ষানবিশ কর্মীদের সবাইকে অন্তত সাময়িক সময়ের জন্য হলেও প্রশাসনিক ছুটিতে পাঠানো হয়েছিল।
ফেডারেল সরকারের আকার কমাতে (খরচ ও জনশক্তি) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ধনকুবের ইলন মাস্ক সম্প্রতি যে বড় কর্মসূচি হাতে নেন, তার অংশ হিসেবে ওই ২৫ হাজার কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়। এ নিয়ে সমালোচনা ও বিক্ষোভ শুরু হলে মামলা করা হয় বিভিন্ন স্থানে।ফেডারেল সরকারের আকার কমাতে (খরচ ও জনশক্তি) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ধনকুবের ইলন মাস্ক সম্প্রতি যে বড় কর্মসূচি হাতে নেন, তার অংশ হিসেবে ওই ২৫ হাজার কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়। এ নিয়ে সমালোচনা ও বিক্ষোভ শুরু হলে মামলা করা হয় বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এই প্রথম প্রশাসনের পক্ষ থেকে কর্মীদের বরখাস্ত করা নিয়ে স্বীকারোক্তি ও তাঁদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা উল্লেখ করে আদালতে নথি দাখিল করা হলো।
চাকরিচ্যুত হওয়া ফেডারেল কর্মীদের পক্ষে বিক্ষোভে অংশ নেন অনেকে। ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫