ব্রাজিল-উরুগুয়ে ম্যাচ মিস করায় মন খারাপ মেসির
Published: 18th, March 2025 GMT
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে উরুগুয়ে ও ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। ২২ মার্চ বাংলাদেশ সময় সকাল ৫.৩০ মিনিটে উরুগুয়ের মাঠে এবং ২৬ মার্চ সকাল ৬টায় ঘরের মাঠে ব্রাজিলের বিপক্ষে খেলবে আলবিসেলেস্তেরা।
ওই দুই ম্যাচের দলে ডাক পেয়েছিলেন মেসি। তবে ছোট্ট একটা ইনজুরির কারণে দল থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন কাতারে বিশ্বকাপ জেতা এই ফুটবলার। তবে বড় দুই ম্যাচ মিস করায় মন খারাপ বলে এক ইনস্টাগ্রাম বার্তায় জানিয়েছেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
মেসি লিখেছেন, ‘জাতীয় দলের জার্সিতে উরুগুয়ে ও ব্রাজিলের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ মিস করায় আমি খুবই হতাশ। আমি সত্যিই খুব করে খেলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছোট একটা ইনজুরিতে পড়ায় আমাকে বিশ্রামে থাকতে হবে। আমি দলের সঙ্গে থাকতে পারবো না। তবে একজন ভক্ত হিসেবে দলকে সমর্থন করবো এবং গলা ফাঁটাবো। এগিয়ে যাও আর্জেন্টিনা।’
যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় অনুষ্ঠেয় ২০২৬ বিশ্বকাপের দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে আছে আর্জেন্টিনা। ১২ ম্যাচে ২৫ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা উরুগুয়ের চেয়ে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে তারা। টেবিলে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে তিনে ও চারে আছে যথাক্রমে ইকুয়েডর ও কলম্বিয়া। পাঁচে থাকা ব্রাজিলের পয়েন্ট ১৮।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট ন ফ টবল ব শ বক প ব ছ ই
এছাড়াও পড়ুন:
অবৈধ সম্পদ: মৃণাল কান্তি দাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
এক কোটি ৫৫ লাখ ১৭ হাজার ২৩০ টাকা ও এক কোটি ৪৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস ও তার স্ত্রী নীলিমা দাসের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান।
নীলিমা দাসের মামলায় স্বামী মৃণাল কান্তি দাসকেও আসামি করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা, এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রথম মামলায় আসামি মৃণাল কান্তি দাসের জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ৫৫ লাখ ১৭ হাজার ২৩০ টাকার সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এছাড়া ২০১৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তার আটটি ব্যাংক হিসাবে এক কোটি ২২ লাখ টাকা জমা এবং এক কোটি ১৮ লাখ টাকা উত্তোলনসহ মোট দুই কোটি ৪০ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুর্নীতি ও ঘুসের মাধ্যমে অর্জিত অর্থের অবৈধ উৎস গোপন করতে তিনি এসব সম্পদ রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করে অপরাধ করেছেন। মামলাটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. শাহজাহান মিরাজ।
দ্বিতীয় মামলায় আসামি নীলিমা দাস তার স্বামীর সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ৪৫ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া ২০১৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তার ৩০টি ব্যাংক হিসাবে আট কোটি ১২ লাখ টাকা জমা এবং আট কোটি ছয় লাখ টাকা উত্তোলনসহ মোট ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। দুর্নীতি ও ঘুসের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থের অবৈধ উৎস গোপন করতে তিনি এ সম্পদ রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন বলে দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি