পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে পূজা দিতে গিয়ে বিপাকে অভিনেত্রী এবং বিজেপি সাংসদ হেমা মালিনী। গত সপ্তাহে দোলের সময় পুরীর মন্দিরে যান তিনি। ‘ড্রিম গার্ল’-এর সঙ্গে ছিলেন পুরীর বিজেপি সাংসদ এবং জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত বেরা। কিন্তু ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে হেমা মালিনীর নামে পুরীর সিংহদ্বার থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে জগন্নাথ সেনা দল।

এই ধর্মীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হেমা মালিনীর পুরীর মন্দিরে পূজা দেওয়া একেবারেই নিয়ম বহির্ভূত। অভিনেত্রী মুসলিম অভিনেতাকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। হেমা মালিনী পুরীর মন্দিরে আসায় সনাতন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে।

সংগঠনের পক্ষ থেকে হেমা মালিনীর বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগে বলা আছে, ১৯৭৯ সালের ২১ আগস্ট মুম্বাইয়ের ফয়জাবাদের এক মসজিদে গিয়ে ধর্মান্তরিত হয়েছেন হেমা মালিনী। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তিনি। তখন ধর্মেন্দ্র বিবাহিত ছিলেন। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কউরের সঙ্গে তখনও বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি ধর্মেন্দ্রের। বিবাহ বিচ্ছেদের আগেই হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন তিনি।

হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী স্ত্রী থাকাকালীন দ্বিতীয় বিবাহ করা যায় না। সেই কারণে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন ধর্মেন্দ্র। তখন হেমামালিনীকেও ধর্মান্তরিত হতে হয়। জগন্নাথ সেনা দলের হেমা মালিনীকে জগন্নাথ মন্দিরে পূজা দেওয়ায় আপত্তি জানানোর কারণ এটাই। যদিও এই বিষয়ে হেমামালিনী কোনও মন্তব্য করেননি। সূত্র: এই সময় ও আনন্দবাজার।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: জগন ন থ মন দ র

এছাড়াও পড়ুন:

ফেরদৌস ওয়াহিদ এবার উপস্থাপনায়

নতুন আরেকটি পরিচয়ে আসতে যাচ্ছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ। উপস্থাপনা শুরু করেছেন তিনি। মঙ্গলবার ‘চেনা মুখ দুঃখ সুখ’ নামে এ অনুষ্ঠানের তিনটি পর্বের স্টুডিও অংশের দৃশ্যধারণ শেষ হয়েছে। এর একটি পর্বে ছেলে গায়ক, সুরকার ও সংগীত পরিচালক হাবিব ওয়াহিদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন পপ গানের জনপ্রিয় শিল্পী। অন্য দুটি পর্বে অংশ নিয়েছেন হায়দার হোসেন ও আগুন।

‘চেনা মুখ দুঃখ সুখ’ অনুষ্ঠানের রেকর্ডিংয়ের ফাঁকে হায়দার হোসেন ও ফেরদৌস ওয়াহিদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ